সিলভার ডিসকভারীতে ঘুরে আসা যাবে কক্সবাজার সুন্দররবন
কলকাতা, আন্দামান, কলম্বোসহ অনেক স্থান
নাশরাত আর্শিয়ানা চৌধুরী : সিলভার ডিসকভারী ক্রজশীপ বাংলাদেশ থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে। এই সিলভার ডিসকভারীতে বাংলাদেশের কক্সবাজারের সোনাদিয়া, সুন্দরবন, কলকাতা, আন্দামান দ্বীপ পুঞ্জ, কলম্বো পর্যন্ত ঘুরে আসা যাবে। ভ্রমণ পিপাসুদের সমুদ্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে যে যাত্রী যে দেশ থেকে উঠবেন, তিনি ওই দেশের নাগরিক হলে ভিসা লাগবে না। কিন্তু অন্য যে সব দেশ এটা পরিভ্রমণ করবে ওই সব দেশের জন্য ভিসা লাগবে।
বাংলাদেশের যারা যাবেন তারা ভারত, শ্রীলংকায় যাবে। এটি সমুদ্র পথে চলাচল করবে। যে কোনো বয়সীরাই এতে যাত্রী হতে পারবেন। এই জন্য প্রয়োজন হবে ভারত ও শ্রীলঙ্কার ভিসা।
আর যারা কলম্বো ও ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসবেন তাদেরও ভিসা লাগবে। এখানে যে ক’টি দেশ থেকে যে আসবেন তাদের নিজ দেশ ছাড়া অন্য সব দেশের ভিসা লাগবে। এই প্যাকেজের জন্য আলাদা করে ভিসার ব্যবস্থা থাকবে কিনা জানতে চাইলে বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, এটি ভ্রমণ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন হবে। ভিসা নেওয়ার পর পর্যটকরা সমুদ্র পথে ভ্রমণ করতে পারবেন।
তিনি বলেন, এটি আমাদের বহুল প্রতিক্ষিত ক্রজশীপ সিলভার ডিসকভারী। গত ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ থেকে যাত্রা শুরু করেছে। এটি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দীর্ঘ প্রয়াসের ফসল, যা বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তিনি আরও জানান, ক্রজশীপের বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ রয়েছে। আমি এই বিষয়ে সবার উদ্দেশ্যে সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানাবো। এই জন্য সংবাদ সম্মেলনেরও আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে এর যাবতীয় বিষয় জানানো হবে।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, সিলভার ডিসকভারী ক্রজশীপ সংক্রান্ত সামগ্রিক বিষয় নিয়ে মন্ত্রী সবাইকে অবহিত করবেন। সেখানে এর রুট, ভাড়া, ইমিগ্রেশন, সময়, ভিসা সম্পর্কে অবহিত করবেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেলা ২টায় মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই জন্য সংবাদ সম্মেলনেরও আয়োজন করা হয়েছে।
রাশেদ খান মেনন বলেন, আমরা মনে করি এটা পর্যটকদের প্রচুর আনন্দ দিবে। তাছাড়া এটি একটি ভিন্ন ধরনের ভ্রমণ হবে। এই বিষয়ে মঙ্গলবারই সবই বলবো। এখন বলে ফেললে আনন্দটা শেষ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ঘুরে গেলো। আবার বাংলাদেশে আসবে। এটা ধারাবাহিকভাবে চলবে। যেসব পর্যটকরা সিলভার ডিসকভারীতে ভ্রমণ করতে চান তারা এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে পারেন। সম্পাদনা: এনামুল হকসিলভার ডিসকভারীতে ঘুরে আসা যাবে কক্সবাজার সুন্দররবন
কলকাতা, আন্দামান, কলম্বোসহ অনেক স্থান
নাশরাত আর্শিয়ানা চৌধুরী
সিলভার ডিসকভারী ক্রজশীপ বাংলাদেশ থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে। এই সিলভার ডিসকভারীতে বাংলাদেশের কক্সবাজারের সোনাদিয়া, সুন্দরবন, কলকাতা, আন্দামান দ্বীপ পুঞ্জ, কলম্বো পর্যন্ত ঘুরে আসা যাবে। ভ্রমণ পিপাসুদের সমুদ্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে যে যাত্রী যে দেশ থেকে উঠবেন, তিনি ওই দেশের নাগরিক হলে ভিসা লাগবে না। কিন্তু অন্য যে সব দেশ এটা পরিভ্রমণ করবে ওই সব দেশের জন্য ভিসা লাগবে।
বাংলাদেশের যারা যাবেন তারা ভারত, শ্রীলংকায় যাবে। এটি সমুদ্র পথে চলাচল করবে। যে কোনো বয়সীরাই এতে যাত্রী হতে পারবেন। এই জন্য প্রয়োজন হবে ভারত ও শ্রীলঙ্কার ভিসা।
আর যারা কলম্বো ও ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসবেন তাদেরও ভিসা লাগবে। এখানে যে ক’টি দেশ থেকে যে আসবেন তাদের নিজ দেশ ছাড়া অন্য সব দেশের ভিসা লাগবে। এই প্যাকেজের জন্য আলাদা করে ভিসার ব্যবস্থা থাকবে কিনা জানতে চাইলে বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, এটি ভ্রমণ করার জন্য ভিসার প্রয়োজন হবে। ভিসা নেওয়ার পর পর্যটকরা সমুদ্র পথে ভ্রমণ করতে পারবেন।
তিনি বলেন, এটি আমাদের বহুল প্রতিক্ষিত ক্রজশীপ সিলভার ডিসকভারী। গত ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ থেকে যাত্রা শুরু করেছে। এটি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দীর্ঘ প্রয়াসের ফসল, যা বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
তিনি আরও জানান, ক্রজশীপের বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ রয়েছে। আমি এই বিষয়ে সবার উদ্দেশ্যে সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানাবো। এই জন্য সংবাদ সম্মেলনেরও আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে এর যাবতীয় বিষয় জানানো হবে।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, সিলভার ডিসকভারী ক্রজশীপ সংক্রান্ত সামগ্রিক বিষয় নিয়ে মন্ত্রী সবাইকে অবহিত করবেন। সেখানে এর রুট, ভাড়া, ইমিগ্রেশন, সময়, ভিসা সম্পর্কে অবহিত করবেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেলা ২টায় মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই জন্য সংবাদ সম্মেলনেরও আয়োজন করা হয়েছে।
রাশেদ খান মেনন বলেন, আমরা মনে করি এটা পর্যটকদের প্রচুর আনন্দ দিবে। তাছাড়া এটি একটি ভিন্ন ধরনের ভ্রমণ হবে। এই বিষয়ে মঙ্গলবারই সবই বলবো। এখন বলে ফেললে আনন্দটা শেষ হয়ে যাবে। তিনি বলেন, ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ঘুরে গেলো। আবার বাংলাদেশে আসবে। এটা ধারাবাহিকভাবে চলবে। যেসব পর্যটকরা সিলভার ডিসকভারীতে ভ্রমণ করতে চান তারা এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে পারেন। সম্পাদনা: এনামুল হক