পতাকার প্রতি ভালবাসা
মুফতী হাফজিুর রহমান
জাতীয় পতাকা একটি দশেরে স্বাধীনতা ও র্সাবভৌমত্বরে প্রতীক। ইসলামি শরীয়াহ্তে পতাকার অনকে র্মযাদা দয়ো হয়ছে।ে প্রতটিি জহোদরে সময় রাসূল (সা.) প্রধান সনোপতরি হাতে মদনিার পতাকা তুলে দতিনে। আনাস (রা.) থকেে র্বণতি, মূতার যুদ্ধে রাসূল সা. পরপর তনিজন সনোপতরি নাম উল্লখে করে বললনে, প্রয়োজন হলে এরপর মুসলমিরা পরার্মশ করে সনোপতি নর্ধিারণ করে নবি।ে যুদ্ধ শুরু হলে প্রথমে যায়দে ইবন্ হারছো (রা.) সনোপ্রধান হসিবেে ইসলামরে পতাকা বহন করনে, তনিি শহীদ হলে জাফর ইবন্ আবী তালবি পতাকা বহন করনে, তনিি শহীদ হলে আব্দুল্লাহ্ ইবন্ রাওয়াহা (রা.) পতাকা নজি হাতে তুলে ননে। অবশষেে তনিওি শহীদ হলে মুসলমি মুজাহদিগণরে পরার্মশে খালদি ইবন্ ওয়ালদি (রা.) পতাকা উত্তোলন করনে এবং চূড়ান্ত বজিয় র্অজন করনে। (সহীহ আল-বুখারী)
আল্লামা জাওদাত বাশা র্তুকী উক্ত হাদীসরে ব্যাখ্যায় বলছেনে, ইসলামে পতাকার প্রতি এতটা গুরুত্ব দয়োর প্রকৃত কারণ হচ্ছ,ে একটি পতাকা তলে যখন কোন জাতি একত্রতি হয়, তখন তাদরে মাঝে শক্তশিালী ঐক্য তরৈি হয়। পতাকা যে কোন জাতরি ভাষা, সংস্কৃতি এবং মন ও মানসকিতার একতাবদ্ধতার প্রতীক। (তারখিুল ওয়াজীর) কারণ পতাকা একটি জাতরি মনোবল বৃদ্ধি কর।ে এগয়িে যাবার সাহস যোগায়।
সংগ্রামী মানুষরে মনে বজিয়রে প্ররেণা তরৈি কর।ে শত্রুর বরিুদ্ধে ঝাঁপয়িে পড়তে তাদরে মাঝে ঐক্যরে প্রাচীর বনির্মিাণ কর।ে স্বাধীনতা র্অজনরে পর তা রক্ষার জন্য র্সবসাধারণরে হৃদয়ে মৃত্যুঞ্জয়ী মানসকিতার জন্ম দয়ে। তাছাড়া দুনয়িার পাশাপাশি আখরিাতওে পতাকার গুরুত্ব রয়ছে।ে আবূ সাঈদ খুদরী (রা.) থকেে বণর্তি, রাসূল (সা.) ইরশাদ করছেনে, কয়িামতরে দনি আমি হব আদম সন্তানদরে নতো। আর আমার হাতে থাকবে আল্লাহ্ তা‘আলার প্রশংসা বানী সম্বলতি পতাকা (ইবনে মাজাহ্)। সুতরাং এ কথা প্রমাণতি য,ে ইসলামে পতাকার অনকে র্মযাদা দয়ো হয়ছে।ে পৃথবিীর প্রতটিি স্বাধীন ও র্সাবভৌম দশেরে পতাকা রয়ছে।ে প্রত্যকে জাতি তাদরে জাতীয় পতাকা নয়িে র্গববোধ কর।ে পতাকাকে বুকে ধারণ করে দশে ও জাতীর কল্যাণে তারা আত্মনয়িোগ কর।ে
পৃথবিীর যে কোন প্রান্তে গয়িওে স্বদশেরে পতাকাকে কউে ভুলে যায় না; বরং সগৌরবে বভিন্নি সময় নজি দশেরে পতাকা নানাভাবে বশ্বিবাসীর সামনে প্রর্দশন করে র্গববোধ কর।ে রাসূল সা. ইসলামরে পতাকাকে ভালবাসতনে। ভালবাসতনে সাহাবীগণও। যুগে যুগে মুসলমি শাসক, জনগণ ও পন্ডতিরা পতাকাকে সম্মান করছেনে এবং এর জন্য জীবন বাজী রখেে সংগ্রাম করছেনে। মূতার যুদ্ধে সাহাবী আব্দুল্লাহ্ ইবন্ রাওয়াহা রা.-এর ডাত হাত শত্রুর আঘাতে বচ্ছিন্নি হয়ে গলেে বাম হাতে পতাকা তুলে ননে। বাম হাতও দখিন্ডতি হলে খত বক্ষিত সাহাবী দাঁত কামড়ে ইসলামরে পতাকা উড়ান। তবু তনিি জাতীয় পতাকার র্মযাদা ক্ষুন্ন হতে দনেট।ি
১৯৭১ সালরে ২ র্মাচ ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয়রে কলা ভবনরে সামনে এক ছাত্র সমাবশেে বাঙ্গালি জাতরি মনে স্বাধীনতার স্বপ্ন জাগয়িে লাল সবুজরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। ২ র্মাচ আমাদরে ‘জাতীয় পতাকা দবিস’। ২৫ র্মাচ গভীর রাতে হানাদার বাহনিী বাংলার পবত্রি মাটতিে গণহত্যা শুরু করলে এ দশেরে মুক্তকিামী জনতা স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপয়িে পড়।ে অবশষেে লক্ষ লক্ষ শহীদরে রক্তরে বনিমিয়ে র্অজতি হয় কাঙ্খতি বজিয়। সে কারণে বজিয়রে মাস এলে পথ-প্রান্তর, মাঠ-ঘাট, অফসি-আদালত, শক্ষিা প্রতষ্ঠিান, বাড়-িগাড়সিহ বাংলার আকাশ-েবাতাসে নব উদ্যোম আর নতুন সাজে পৎপৎ করে উড়তে থাকে লাল সবুজরে চরিচনো জাতীয় পতাকা।
ইসলাম আমাদরে জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান প্রর্দশন করতে শখিয়িছে।ে সুতরাং পতাকার প্রতি ভালবাসা, পতাকার র্মযাদা রক্ষা করা প্রত্যকে নাগরকিরে নতৈকি দায়ত্বি ও র্কতব্য। অথচ যে পতাকার জন্য বাংলার আবাল-বৃদ্ধ-বনতিা জীবন বাজী রখেে যুদ্ধ করছেনে সইে প্রয়ি পতাকাকইে কখনও কখনও আমরা অসম্মানতি কর,ি পদদলতি কর।ি শপথ কর,ি আমাদরে মধো ও র্কম দয়িে জাতীয় পতাকার সম্মান ও র্মযাদা বশ্বি দরবারে তুলে ধরব। আর ত্যাগরে বনিমিয়ে র্অজতি পতাকা বাংলার আকাশে অনাদি ও অনন্তকাল স্বমহমিায় উড়তে থাকবে ইন্শাআল্লাহ্। লখেক: মুরাক্ববি (শরীয়াহ্ অডটি র্কমর্কতা) শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লমিটিডে ।