গরমে শীতল যন্ত্রের চাহিদা বাড়ছে
নিজস্ব প্রতিবেদক : শীত শেষ। গরমও পড়েছে বেশ। বাড়ছে গরমের তীব্রতা। সেই সঙ্গে বাড়ছে শীতল যন্ত্রের চাহিদা। যার মধ্যে রয়েছে এয়ার কন্ডিশনার, এয়ার কুলার, সিলিং ফ্যান, টেবিল ফ্যান, ওয়্যাল ও রিচার্জেবল ফ্যান ইত্যাদি। এসব পণ্যের চাহিদা মোকাবেলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে ওয়ালটন। সাপ্লাই-চেইন নির্বিঘœ রাখতে নিজস্ব কারখানায় উৎপাদন বাড়ানো হয়েছে। বেড়েছে মজুদ।
জলবায়ুর উষ্ণায়নের বিরূপ প্রভাবে প্রতিবছরই তাপমাত্রা বাড়ছে। গত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, হঠাৎ অসহনীয় গরম পড়লে বিশেষ করে এসি, এয়ার কুলার, রিচার্জেবল ফ্যান, সিলিং- দেয়াল- টেবিল- প্যাডেস্টাল ও এগজাস্ট ফ্যানের চাহিদা রাতারাতি বেড়ে যায়। তখন চাহিদা মেটাতে উৎপাদকদের হিমশিম খেতে হয়। যে কারণে আগে ভাগেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন।
জানা গেছে, বাজারে নতুন নতুন মডেলের এসি ও ফ্যান ছাড়ছে ওয়ালটন। নতুন এসেছে এনার্জি সেভিং ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার টেকনোলজির দেড় টনের এসি। আপকামিং মডেলের তালিকায় রয়েছে ৪ ও ৪.৫ টনের সিলিং টাইপ এবং ৩.৫ টন ও ৪ টনের ক্যাসেট টাইপ এসি। ওয়ালটনের এসি বিপণন বিভাগের ইনচার্জ আব্দুল বারী বলেন, চলতি বছর এসির সিংহভাগ বাজার দখলের লক্ষ্যে গতবারের চেয়ে ৫৭ শতাংশ বেশি এসি বিক্রির টার্গেট নেয়া হয়েছে। বাজারে রয়েছে দেশের আবহাওয়া উপযোগি সঠিক বিটিইউ (ব্রিটিশ থারমাল ইউনিট) সম্পন্ন অসংখ্য মডেলের এসি। এর মধ্যে আছে ৬৫ হাজার টাকা মূল্যের ১.৫ টনের ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির এসি। চলতি মাসেই ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির ২ টনের এসিও আসছে, যা সাধারণ এসির তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী।