নিজের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আবারও প্রত্যাখ্যান ফিলনের
প্রিয়াংকা পান্ডে: ২০০৭-২০১২ সাল পর্যন্ত রাজনীতির মাঠ কাপানো ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাসোয়া ফিলনের ক্রুদ্ধ ব্যবহার তাকে নিয়ে এলো শিরোনামে। গত মঙ্গলবার ফ্রান্সেন একটি টেলিভিশনের প্রতিবেদনে বলা হয় ১৯৮২ সালে ফিলন তার স্ত্রীকে বেতনভুক্ত কাজে যোগ করেছিলেন।
এর আগে ফিলনের হিসেব অনুযায়ী, তার স্ত্রী কাজ শুরু করেছেন ১৯৮৬ সালে। অর্থাৎ এই প্রতিবেদন অনুযায়ী ফিলনের স্ত্রী বেতনভুক্ত কাজে যোগ দেন ফিলনের বলা সময়েরও ৪ বছর আগে। এ বিষয়ে প্রশ্নবাণে জর্জরিত ফিলন রাগান্মিত হয়ে বলেন,‘ আমি এ বিষয়ে আর একটাও শব্দ উচ্চারণ করবো না’।
ফ্রান্সের ওই টিভি চ্যানেল বিষয়টি তুলে ধরে। ফিলন টিভিতে বর্তমান সরকারকে ব্যঙ্গ করে বলেন ‘এটি রাষ্ট্রের সৃষ্ট একটি অসাধারণ প্রচারণা। প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ফ্রাসোয়া ফিলন ( ৬৩)। ফিলনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ফ্রান্স আইনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজের স্ত্রীকে ভুয়া কাজে নিযুক্ত করে বেতন দিয়েছেনপ্র্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৮৬ সাল থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ৭ লাখ ২৫ হাজার ডলার বেতন পেয়েছেন ফিলনের স্ত্রী পেনেলোপ। এছাড়া আরো অনেক তহবিল থেকে সাহায্য পেয়েছেন তিনি।
তবে ফিলন এখনো তার বিরুদ্ধে আনা কোন অভিযোগ মেনে নেননি। সর্বশেষ আলোচ্য বিষয় ‘ স্ত্রীর চাকরির বয়স ৪ বছর কমিয়ে আনা’ নিয়েও মুখ খোলেননি ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট ফ্রাসোয়া ফিলন। এসবিএস ও আরব নিউজ থেকে অনূদিত, সম্পাদনা: এম রবিউল্লাহ