মাহে রমজানের মাহাত্ম্য
মোস্তফা কামাল গাজী
মাহে রমজান। রহমতের মাস। অনাবিল শান্তি ও নিরব”িছন্ন বরকতের মাস। এ মাসের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর প থেকে ঝরে রহমত, বরকতের স্ব”ছ বারিধারা। মুমিনের গুনাহ মাফের অনন্য সময় এটি। মনন, মস্তিষ্ক ও আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য রয়েছে অনেক সুযোগ। প্রতিটি মুমিন এগারোটি মাস এ মহেন্দ্র সময়ের আশায় চাতক পাখির মতো অধীর আগ্রহে অপো করে। প্রকৃতপে রমজানের প্র¯’তি রজব মাস থেকেই শুরু হয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) রজব মাস এলে এ বলে দোয়া করতেন, হে আল্লাহ, আপনি রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। (মুসনাদে আহমদ ১/২৫৯)
এ মাস থেকেই তাঁর আমলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যেতো। রমজান এলেই দোয়া, ইস্তুিগফার ও নেকি অর্জনের মূল্যবান সুযোগ কাজে লাগাতেন তিনি। এ মাসে আল্লাহর প থেকে শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুমিনকে হেফাজত করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, রমজানরে প্রথম রাত থেকে শয়তান এবং অবাধ্য জিনকে বন্দী করা হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ রাখা হয়- পুরো রমজানে তা আর খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়। (তিরমিজি: ৬৮২)
মুমিনের রোজা তাকে সব রকমের গুনাহ থেকে মুক্ত রাখে, সকল পাপ পঙ্কিলতাকে মুছে দেয়। জাহান্নামের আগুন থেকে রাখে দূরে। এজন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ঢাল স্বরূপ। (বোখারি: ৩৮৬৭) রমজানের রোজায় রয়েছে নেকির অফুরন্ত ভা-ার। প্রত্যেক রোজাদার মুমিন তা অর্জন করে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজাদারের মুখের ঘ্রাণ আল্লাহর নিকট মেশকে আম্বর থেকেও অনেক পছন্দনীয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, রোজা আমার, আর আমি নিজ হাতেই তার প্রতিদান দেবো। (বোখারি: ৩৮৬৮) এমনিভাবে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মাহে রমজানের রোজার বহুবিধ ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। বস্তু, রোজা উম্মতে মোহাম্মাদির জন্য বরকত ও রহমত স্বরূপ। এর মধ্যে আল্লাহ তাআলার নেয়ামত, বরকত তথা মানুষের জন্য মুক্তি, শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের যে কেউ যদি রমজান মাসে জীবিত থাকে, তাহলে তার রোজা পালন করা কর্তব্য। (সুরা বাকারা: ১৮৫)। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি এই মাসে একজন রোজাদারকে ইফতার করাবে তার (সগিরা) গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যাবে, জাহান্নামের আগুন থেকে সে মুক্তি পাব এবং সে সেই রোজাদারের সম পরিমান সওয়াব পাবে। অথচ রোজাদারের সওয়াবের কমতি হবে না। (তিরমিজি ৮০৭) রমজানরে একটি বিশেষ মাহাত্ম্য হ”েছ, এই মাসে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসের রোজা মানুষের আত্মাকে দহন করে ঈমানের শাখা প্রশাখাকে করে সঞ্জিবীত। সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য ও সš’ষ্টি লাভ করা যায় এ মাসে।
রমজান মাসে সবাই রোজা, নামাজ এবং ছোটখাটো সব আমলে মগ্ন থাকলেও রমজানের পর তা আর দেখা যায় না। মসজিদ আগের মতো হয়ে পড়ে শূন্য। রমজান শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুনার সয়লাব ছেয়ে যায় সবার মধ্যে। অথচ উচিৎ ছিলো রমজানের মতো অন্য মাসেও যথাযথ আমল করা এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। তাই আসুন, এসব বিষয়ে ল্য রাখি এবং মেনে চলি।মাহে রমজানের মাহাত্ম্য
া মোস্তফা কামাল গাজী
মাহে রমজান। রহমতের মাস। অনাবিল শান্তি ও নিরব”িছন্ন বরকতের মাস। এ মাসের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর প থেকে ঝরে রহমত, বরকতের স্ব”ছ বারিধারা। মুমিনের গুনাহ মাফের অনন্য সময় এটি। মনন, মস্তিষ্ক ও আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য রয়েছে অনেক সুযোগ। প্রতিটি মুমিন এগারোটি মাস এ মহেন্দ্র সময়ের আশায় চাতক পাখির মতো অধীর আগ্রহে অপো করে। প্রকৃতপে রমজানের প্র¯’তি রজব মাস থেকেই শুরু হয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) রজব মাস এলে এ বলে দোয়া করতেন, হে আল্লাহ, আপনি রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। (মুসনাদে আহমদ ১/২৫৯)
এ মাস থেকেই তাঁর আমলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যেতো। রমজান এলেই দোয়া, ইস্তুিগফার ও নেকি অর্জনের মূল্যবান সুযোগ কাজে লাগাতেন তিনি। এ মাসে আল্লাহর প থেকে শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুমিনকে হেফাজত করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, রমজানরে প্রথম রাত থেকে শয়তান এবং অবাধ্য জিনকে বন্দী করা হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ রাখা হয়- পুরো রমজানে তা আর খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়। (তিরমিজি: ৬৮২)
মুমিনের রোজা তাকে সব রকমের গুনাহ থেকে মুক্ত রাখে, সকল পাপ পঙ্কিলতাকে মুছে দেয়। জাহান্নামের আগুন থেকে রাখে দূরে। এজন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ঢাল স্বরূপ। (বোখারি: ৩৮৬৭) রমজানের রোজায় রয়েছে নেকির অফুরন্ত ভা-ার। প্রত্যেক রোজাদার মুমিন তা অর্জন করে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজাদারের মুখের ঘ্রাণ আল্লাহর নিকট মেশকে আম্বর থেকেও অনেক পছন্দনীয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, রোজা আমার, আর আমি নিজ হাতেই তার প্রতিদান দেবো। (বোখারি: ৩৮৬৮) এমনিভাবে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মাহে রমজানের রোজার বহুবিধ ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। বস্তু, রোজা উম্মতে মোহাম্মাদির জন্য বরকত ও রহমত স্বরূপ। এর মধ্যে আল্লাহ তাআলার নেয়ামত, বরকত তথা মানুষের জন্য মুক্তি, শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের যে কেউ যদি রমজান মাসে জীবিত থাকে, তাহলে তার রোজা পালন করা কর্তব্য। (সুরা বাকারা: ১৮৫)। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি এই মাসে একজন রোজাদারকে ইফতার করাবে তার (সগিরা) গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যাবে, জাহান্নামের আগুন থেকে সে মুক্তি পাব এবং সে সেই রোজাদারের সম পরিমান সওয়াব পাবে। অথচ রোজাদারের সওয়াবের কমতি হবে না। (তিরমিজি ৮০৭) রমজানরে একটি বিশেষ মাহাত্ম্য হ”েছ, এই মাসে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসের রোজা মানুষের আত্মাকে দহন করে ঈমানের শাখা প্রশাখাকে করে সঞ্জিবীত। সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য ও সš’ষ্টি লাভ করা যায় এ মাসে।
রমজান মাসে সবাই রোজা, নামাজ এবং ছোটখাটো সব আমলে মগ্ন থাকলেও রমজানের পর তা আর দেখা যায় না। মসজিদ আগের মতো হয়ে পড়ে শূন্য। রমজান শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুনার সয়লাব ছেয়ে যায় সবার মধ্যে। অথচ উচিৎ ছিলো রমজানের মতো অন্য মাসেও যথাযথ আমল করা এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। তাই আসুন, এসব বিষয়ে ল্য রাখি এবং মেনে চলি।মাহে রমজানের মাহাত্ম্য
া মোস্তফা কামাল গাজী
মাহে রমজান। রহমতের মাস। অনাবিল শান্তি ও নিরব”িছন্ন বরকতের মাস। এ মাসের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর প থেকে ঝরে রহমত, বরকতের স্ব”ছ বারিধারা। মুমিনের গুনাহ মাফের অনন্য সময় এটি। মনন, মস্তিষ্ক ও আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য রয়েছে অনেক সুযোগ। প্রতিটি মুমিন এগারোটি মাস এ মহেন্দ্র সময়ের আশায় চাতক পাখির মতো অধীর আগ্রহে অপো করে। প্রকৃতপে রমজানের প্র¯’তি রজব মাস থেকেই শুরু হয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) রজব মাস এলে এ বলে দোয়া করতেন, হে আল্লাহ, আপনি রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। (মুসনাদে আহমদ ১/২৫৯)
এ মাস থেকেই তাঁর আমলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যেতো। রমজান এলেই দোয়া, ইস্তুিগফার ও নেকি অর্জনের মূল্যবান সুযোগ কাজে লাগাতেন তিনি। এ মাসে আল্লাহর প থেকে শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুমিনকে হেফাজত করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, রমজানরে প্রথম রাত থেকে শয়তান এবং অবাধ্য জিনকে বন্দী করা হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ রাখা হয়- পুরো রমজানে তা আর খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়। (তিরমিজি: ৬৮২)
মুমিনের রোজা তাকে সব রকমের গুনাহ থেকে মুক্ত রাখে, সকল পাপ পঙ্কিলতাকে মুছে দেয়। জাহান্নামের আগুন থেকে রাখে দূরে। এজন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ঢাল স্বরূপ। (বোখারি: ৩৮৬৭) রমজানের রোজায় রয়েছে নেকির অফুরন্ত ভা-ার। প্রত্যেক রোজাদার মুমিন তা অর্জন করে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজাদারের মুখের ঘ্রাণ আল্লাহর নিকট মেশকে আম্বর থেকেও অনেক পছন্দনীয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, রোজা আমার, আর আমি নিজ হাতেই তার প্রতিদান দেবো। (বোখারি: ৩৮৬৮) এমনিভাবে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মাহে রমজানের রোজার বহুবিধ ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। বস্তু, রোজা উম্মতে মোহাম্মাদির জন্য বরকত ও রহমত স্বরূপ। এর মধ্যে আল্লাহ তাআলার নেয়ামত, বরকত তথা মানুষের জন্য মুক্তি, শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের যে কেউ যদি রমজান মাসে জীবিত থাকে, তাহলে তার রোজা পালন করা কর্তব্য। (সুরা বাকারা: ১৮৫)। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি এই মাসে একজন রোজাদারকে ইফতার করাবে তার (সগিরা) গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যাবে, জাহান্নামের আগুন থেকে সে মুক্তি পাব এবং সে সেই রোজাদারের সম পরিমান সওয়াব পাবে। অথচ রোজাদারের সওয়াবের কমতি হবে না। (তিরমিজি ৮০৭) রমজানরে একটি বিশেষ মাহাত্ম্য হ”েছ, এই মাসে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসের রোজা মানুষের আত্মাকে দহন করে ঈমানের শাখা প্রশাখাকে করে সঞ্জিবীত। সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য ও সš’ষ্টি লাভ করা যায় এ মাসে।
রমজান মাসে সবাই রোজা, নামাজ এবং ছোটখাটো সব আমলে মগ্ন থাকলেও রমজানের পর তা আর দেখা যায় না। মসজিদ আগের মতো হয়ে পড়ে শূন্য। রমজান শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুনার সয়লাব ছেয়ে যায় সবার মধ্যে। অথচ উচিৎ ছিলো রমজানের মতো অন্য মাসেও যথাযথ আমল করা এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। তাই আসুন, এসব বিষয়ে ল্য রাখি এবং মেনে চলি।মাহে রমজানের মাহাত্ম্য
া মোস্তফা কামাল গাজী
মাহে রমজান। রহমতের মাস। অনাবিল শান্তি ও নিরব”িছন্ন বরকতের মাস। এ মাসের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর প থেকে ঝরে রহমত, বরকতের স্ব”ছ বারিধারা। মুমিনের গুনাহ মাফের অনন্য সময় এটি। মনন, মস্তিষ্ক ও আত্মার পরিশুদ্ধির জন্য রয়েছে অনেক সুযোগ। প্রতিটি মুমিন এগারোটি মাস এ মহেন্দ্র সময়ের আশায় চাতক পাখির মতো অধীর আগ্রহে অপো করে। প্রকৃতপে রমজানের প্র¯’তি রজব মাস থেকেই শুরু হয়ে যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) রজব মাস এলে এ বলে দোয়া করতেন, হে আল্লাহ, আপনি রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। (মুসনাদে আহমদ ১/২৫৯)
এ মাস থেকেই তাঁর আমলে ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যেতো। রমজান এলেই দোয়া, ইস্তুিগফার ও নেকি অর্জনের মূল্যবান সুযোগ কাজে লাগাতেন তিনি। এ মাসে আল্লাহর প থেকে শয়তানের সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুমিনকে হেফাজত করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, রমজানরে প্রথম রাত থেকে শয়তান এবং অবাধ্য জিনকে বন্দী করা হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ রাখা হয়- পুরো রমজানে তা আর খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়। (তিরমিজি: ৬৮২)
মুমিনের রোজা তাকে সব রকমের গুনাহ থেকে মুক্ত রাখে, সকল পাপ পঙ্কিলতাকে মুছে দেয়। জাহান্নামের আগুন থেকে রাখে দূরে। এজন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ঢাল স্বরূপ। (বোখারি: ৩৮৬৭) রমজানের রোজায় রয়েছে নেকির অফুরন্ত ভা-ার। প্রত্যেক রোজাদার মুমিন তা অর্জন করে থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজাদারের মুখের ঘ্রাণ আল্লাহর নিকট মেশকে আম্বর থেকেও অনেক পছন্দনীয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, রোজা আমার, আর আমি নিজ হাতেই তার প্রতিদান দেবো। (বোখারি: ৩৮৬৮) এমনিভাবে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মাহে রমজানের রোজার বহুবিধ ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। বস্তু, রোজা উম্মতে মোহাম্মাদির জন্য বরকত ও রহমত স্বরূপ। এর মধ্যে আল্লাহ তাআলার নেয়ামত, বরকত তথা মানুষের জন্য মুক্তি, শান্তি ও মঙ্গল নিহিত রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, তোমাদের যে কেউ যদি রমজান মাসে জীবিত থাকে, তাহলে তার রোজা পালন করা কর্তব্য। (সুরা বাকারা: ১৮৫)। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি এই মাসে একজন রোজাদারকে ইফতার করাবে তার (সগিরা) গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যাবে, জাহান্নামের আগুন থেকে সে মুক্তি পাব এবং সে সেই রোজাদারের সম পরিমান সওয়াব পাবে। অথচ রোজাদারের সওয়াবের কমতি হবে না। (তিরমিজি ৮০৭) রমজানরে একটি বিশেষ মাহাত্ম্য হ”েছ, এই মাসে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসের রোজা মানুষের আত্মাকে দহন করে ঈমানের শাখা প্রশাখাকে করে সঞ্জিবীত। সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য ও সš’ষ্টি লাভ করা যায় এ মাসে।
রমজান মাসে সবাই রোজা, নামাজ এবং ছোটখাটো সব আমলে মগ্ন থাকলেও রমজানের পর তা আর দেখা যায় না। মসজিদ আগের মতো হয়ে পড়ে শূন্য। রমজান শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুনার সয়লাব ছেয়ে যায় সবার মধ্যে। অথচ উচিৎ ছিলো রমজানের মতো অন্য মাসেও যথাযথ আমল করা এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। তাই আসুন, এসব বিষয়ে ল্য রাখি এবং মেনে চলি।