প্রবৃদ্ধি নিয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড় বিশ্বব্যাংক
সাইদ রিপন : চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি নিয়ে আগের অবস্থানেই অনড় বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশই থাকবে। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রাক্কলন করা হয়েছিলো। গতকাল বিশ্বব্যাংক থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টসে’ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এর আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বললেও বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে।
এর আগে জানুয়ারিতে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনেও চলতি অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৬ দশমিক ৮ শতাংশ ধরেছিল সংস্থাটি। গত অর্থবছরে (২০১৫-১৬) প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ১ শতাংশ থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। তবে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে তা দাঁড়িয়েছিল ৭ দশমিক ১১ শতাংশে।
সরকারের হিসাবের চেয়ে বিশ্ব ব্যাংকের প্রাক্কলন ও পূর্বাভাসকেই নির্ভরযোগ্য ও বাস্তবসম্মত বলে বিবেচনা করেন অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা। তারা বলছেন, রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স প্রবাহে মন্দা, বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক বন্যায় হাওরাঞ্চলের ফসলহানি বিবেচনা করলে প্রবৃদ্ধি আরও কম হওয়ার কথা। এছাড়া কয়েকদিন আগে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) সরকারের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন বাড়িয়ে ধরা হয়েছে বলে সংশয় প্রকাশ করে।
এদিকে আগামী অর্থবছরের জন্য (২০১৭-১৮) প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস কিছুটা কমিয়েছে বিশ্বব্যাংক। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলছে সংস্থাটি, যা এর আগে সাড়ে ৬ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছিল তারা।
বিশ্বব্যাংক বলছে, কৃষি ও সেবা খাত চাঙা থাকার কারণে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেও চলতি অর্থবছর বাংলাদেশে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর আগামী অর্থবছরগুলো অর্থাৎ ২০১৮-১৯ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
ঝুঁকিগুলোর বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলছে, আগামী বছরের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরির ঝুঁকি রয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল আর্থিক অবস্থাকে প্রভাবিত করতে পারে। এ ছাড়া রেমিট্যান্স প্রবাহে মন্দা থাকায় কিছুটা উদ্বেগ থাকছে বলে মনে করছে সংস্থাটি। সম্পাদনা : হাসান আরিফপ্রবৃদ্ধি নিয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড় বিশ্বব্যাংক
সাইদ রিপন : চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি নিয়ে আগের অবস্থানেই অনড় বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশই থাকবে। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রাক্কলন করা হয়েছিলো।
গতকাল বিশ্বব্যাংক থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টসে’ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এর আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বললেও বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে।
এর আগে জানুয়ারিতে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনেও চলতি অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৬ দশমিক ৮ শতাংশ ধরেছিল সংস্থাটি। গত অর্থবছরে (২০১৫-১৬) প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ১ শতাংশ থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। তবে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে তা দাঁড়িয়েছিল ৭ দশমিক ১১ শতাংশে।
সরকারের হিসাবের চেয়ে বিশ্ব ব্যাংকের প্রাক্কলন ও পূর্বাভাসকেই নির্ভরযোগ্য ও বাস্তবসম্মত বলে বিবেচনা করেন অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা। তারা বলছেন, রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স প্রবাহে মন্দা, বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক বন্যায় হাওরাঞ্চলের ফসলহানি বিবেচনা করলে প্রবৃদ্ধি আরও কম হওয়ার কথা। এছাড়া কয়েকদিন আগে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) সরকারের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন বাড়িয়ে ধরা হয়েছে বলে সংশয় প্রকাশ করে।
এদিকে আগামী অর্থবছরের জন্য (২০১৭-১৮) প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস কিছুটা কমিয়েছে বিশ্বব্যাংক। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলছে সংস্থাটি, যা এর আগে সাড়ে ৬ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছিল তারা।
বিশ্বব্যাংক বলছে, কৃষি ও সেবা খাত চাঙা থাকার কারণে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেও চলতি অর্থবছর বাংলাদেশে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর আগামী অর্থবছরগুলো অর্থাৎ ২০১৮-১৯ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
ঝুঁকিগুলোর বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলছে, আগামী বছরের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরির ঝুঁকি রয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল আর্থিক অবস্থাকে প্রভাবিত করতে পারে। এ ছাড়া রেমিট্যান্স প্রবাহে মন্দা থাকায় কিছুটা উদ্বেগ থাকছে বলে মনে করছে সংস্থাটি। সম্পাদনা : হাসান আরিফপ্রবৃদ্ধি নিয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড় বিশ্বব্যাংক
সাইদ রিপন : চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি নিয়ে আগের অবস্থানেই অনড় বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশই থাকবে। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রাক্কলন করা হয়েছিলো।
গতকাল বিশ্বব্যাংক থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টসে’ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এর আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বললেও বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে।
এর আগে জানুয়ারিতে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনেও চলতি অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৬ দশমিক ৮ শতাংশ ধরেছিল সংস্থাটি। গত অর্থবছরে (২০১৫-১৬) প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ১ শতাংশ থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। তবে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে তা দাঁড়িয়েছিল ৭ দশমিক ১১ শতাংশে।
সরকারের হিসাবের চেয়ে বিশ্ব ব্যাংকের প্রাক্কলন ও পূর্বাভাসকেই নির্ভরযোগ্য ও বাস্তবসম্মত বলে বিবেচনা করেন অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা। তারা বলছেন, রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স প্রবাহে মন্দা, বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক বন্যায় হাওরাঞ্চলের ফসলহানি বিবেচনা করলে প্রবৃদ্ধি আরও কম হওয়ার কথা। এছাড়া কয়েকদিন আগে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) সরকারের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন বাড়িয়ে ধরা হয়েছে বলে সংশয় প্রকাশ করে।
এদিকে আগামী অর্থবছরের জন্য (২০১৭-১৮) প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস কিছুটা কমিয়েছে বিশ্বব্যাংক। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলছে সংস্থাটি, যা এর আগে সাড়ে ৬ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছিল তারা।
বিশ্বব্যাংক বলছে, কৃষি ও সেবা খাত চাঙা থাকার কারণে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেও চলতি অর্থবছর বাংলাদেশে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর আগামী অর্থবছরগুলো অর্থাৎ ২০১৮-১৯ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
ঝুঁকিগুলোর বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলছে, আগামী বছরের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরির ঝুঁকি রয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল আর্থিক অবস্থাকে প্রভাবিত করতে পারে। এ ছাড়া রেমিট্যান্স প্রবাহে মন্দা থাকায় কিছুটা উদ্বেগ থাকছে বলে মনে করছে সংস্থাটি। সম্পাদনা : হাসান আরিফপ্রবৃদ্ধি নিয়ে নিজেদের অবস্থানে অনড় বিশ্বব্যাংক
সাইদ রিপন : চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি নিয়ে আগের অবস্থানেই অনড় বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশই থাকবে। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ প্রাক্কলন করা হয়েছিলো।
গতকাল বিশ্বব্যাংক থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টসে’ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এর আগে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে বললেও বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হবে।
এর আগে জানুয়ারিতে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনেও চলতি অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৬ দশমিক ৮ শতাংশ ধরেছিল সংস্থাটি। গত অর্থবছরে (২০১৫-১৬) প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ১ শতাংশ থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। তবে অর্থবছর শেষে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে তা দাঁড়িয়েছিল ৭ দশমিক ১১ শতাংশে।
সরকারের হিসাবের চেয়ে বিশ্ব ব্যাংকের প্রাক্কলন ও পূর্বাভাসকেই নির্ভরযোগ্য ও বাস্তবসম্মত বলে বিবেচনা করেন অর্থনীতিবিদ ও গবেষকরা। তারা বলছেন, রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স প্রবাহে মন্দা, বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক বন্যায় হাওরাঞ্চলের ফসলহানি বিবেচনা করলে প্রবৃদ্ধি আরও কম হওয়ার কথা। এছাড়া কয়েকদিন আগে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) সরকারের জিডিপি প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন বাড়িয়ে ধরা হয়েছে বলে সংশয় প্রকাশ করে।
এদিকে আগামী অর্থবছরের জন্য (২০১৭-১৮) প্রবৃদ্ধি পূর্বাভাস কিছুটা কমিয়েছে বিশ্বব্যাংক। আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলছে সংস্থাটি, যা এর আগে সাড়ে ৬ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছিল তারা।
বিশ্বব্যাংক বলছে, কৃষি ও সেবা খাত চাঙা থাকার কারণে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেও চলতি অর্থবছর বাংলাদেশে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর আগামী অর্থবছরগুলো অর্থাৎ ২০১৮-১৯ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
ঝুঁকিগুলোর বিষয়ে বিশ্বব্যাংক বলছে, আগামী বছরের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরির ঝুঁকি রয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল আর্থিক অবস্থাকে প্রভাবিত করতে পারে। এ ছাড়া রেমিট্যান্স প্রবাহে মন্দা থাকায় কিছুটা উদ্বেগ থাকছে বলে মনে করছে সংস্থাটি। সম্পাদনা : হাসান আরিফ