ফেঞ্চুগঞ্জে বন্যাকবলিত এলাকায় সাপের উপদ্রব
আশরাফ চৌধুরী রাজু, সিলেট : ফেঞ্চুগঞ্জ বন্যা আক্রান্ত এলাকায় সাপের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। পানিতে বন জঙ্গল ডুবে যাওয়ায় বন্যপ্রানীরা আশ্রয়ের জন্য জনবসতিতে এসে বেঘোরে মারা পড়ছে।
গত শুক্রবার মল্লিকপুর গ্রামে খোরশেদ মিয়া নিজ ঘরে জালানি লাকড়ি রাখতে যান ওখানে আশ্রয় নেওয়া দাঁড়াস সাপ উনাকে ছোবল দেয়। তার আর্তচিৎকারে বাড়ির লোকজন এসে তাকে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে যান।নওগাঁয় অনুমোদনহীন মশার কয়েলে সয়লাব : জনস্বাস্থ্য ঝুঁকিতে
নওগাঁ প্রতিনিধি : নিত্য প্রয়োজনীয় একটি পণ্যের নাম ‘মশার কয়েল’। শহর থেকে শুরু করে গ্রামাঞ্চলে কয়েল ব্যবহার করে মানুষ। আর একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসায় অতি মুনাফা পেতে প্রকাশ্যে বিক্রি করছেন অনুমোদনহীন নি¤œমানের মশার কয়েল। নওগাঁর বাজারে এ অনুমোদনহীন মশার কয়েলে সয়লাব হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় চিকিৎসকরা বলছেন, নিম্নমানের কয়েল মানুষ দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে দূষিত ধোয়ায় মানবদেহের শ্বাসকষ্টসহ কিডনি, লিভার নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
শহরসহ গ্রামের বিভিন্ন দোকানে প্রকাশ্যেই বিক্রি হচ্ছে অনুমোদনহীন ও মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর এসব মশার কয়েল। ওইসব কয়েলের বিষক্রিয়ায় বিকলাঙ্গ, ক্যান্সার, শ্বাসনালীর প্রদাহসহ দীর্ঘমেয়াদী জটিল রোগের প্রাদুর্ভাব এমনকি গর্ভের শিশুর বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নেয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাড়তি লাভের আশায় দোকানিরা ওইসব কয়েল বিক্রি করছেন। নওগাঁ সিভিল সার্জন ডা. রওশন আরা খানম বলেন, ‘মশার কয়েল এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। প্রতিটি কয়েল স্বাস্থের উপর প্রভাব ফেলবে। এটি ক্ষতিকর একটি দিক। আর অনুমোদনহীন মশার কয়েল তো বেশি ক্ষতিকর। অতিমাত্রায় রাসায়নিক কীটনাশক মিশ্রিত কয়েল মানুষ দীর্ঘ মেয়াদী ব্যবহার করলে শ্বাসকষ্ট, লিভার, কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। যারা এর সঙ্গে জড়িত তাদের ভ্রাম্যমানের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান