গত বছরের চেয়ে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ : পরিসংখ্যান ব্যুরো
গাজী মিরান : সরকারের নানামুখী পদক্ষেপের পরও খুচরা বাজারে তেমন কমেনি চালের দাম-এমন অভিযোগ ক্রেতাদের। যার প্রভাব পড়েছে, মূল্যস্ফীতিতে। পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। বিশ্লেষকদের মতে, বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে চালের বাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে।
রাজধানীর রমনা থেকে বাজার করতে এসেছেন গৃহিণী জাহান রহমান। কারওয়ান বাজারের এই চালের আড়ৎ থেকে অনেক দরকষাকষির পর ১০ কেজি ২৮ চাল কিনলেন ৪৯ টাকা কেজি দরে। জানালেন, এত পদক্ষেপের পরও দাম যতটা কমার কথা খুচরা পর্যায়ে সে হারে কমেনি।
সরকারি হিসাবেই মোটা চালের বাজার মূল্য এখনো ৪৩ থেকে ৪৫ টাকা। অন্যদিকে বিভিন্ন ধরনের চিকন চাল কিনতে ভোক্তাকে খরচ করতে হচ্ছে ৫৪ থেকে ৫৮ টাকা। যদিও চালের আমদানি শুল্ক কমানোর পর ভারতীয় গুটি স্বর্ণা চালের দাম কেজিতে কমেছে ২ থেকে ৩ টাকা। বিবিএস-এর হিসাব বলছে গত দুই মাস ধরে বাড়ছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি। মে মাসে গড় মূল্যস্ফীতি পৌনে ছয় শতাংশ হলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয় ৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ। যা পরের মাসে আরও বেড়েছে। আগের বছরের একই সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে দ্বিগুণের কাছাকাছি। মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে তাই পরামর্শ চালের বাজার নিয়ন্ত্রণের। চ্যানেল ২৪