ম্যাচের ৩৩ মিনিটে নেইমারকে আবারও গোলবঞ্চিত করে লাম্পে।
পাঁচ মিনিট পর ১০ গজ দূর থেকে নেওয়া জেসুসের শট অবিশ্বাস্যভাবে বাঁচিয়ে দেন লাম্পে। এবার অবশ্য হাত নয়, মুখ দিয়ে ঠেকিয়ে নিশ্চিত গোল বাঁচিয়েছেন বলিভিয়ান গোলরক্ষক।
পাঁচ মিনিট পর ম্যানচেস্টার সিটির ফরোয়ার্ড জেসুসের প্রচেষ্টাও ঠেকান লাম্পে। কাছ থেকে নেওয়া শট লাগে তার মুখে। বিরতির দুই মিনিট আগে লাম্পেকে কাটিয়ে দুবার শট নিয়েছিলেন নেইমার, দুবারই লাইন থেকে ফিরিয়ে দেন ভালভার্দে! প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে উল্টো এগিয়ে যেতে পারত বলিভিয়া। তবে বক্সের বাইরে থেকে বেহারানোর নেওয়া শট ব্রাজিল গোলরক্ষককে ফাঁকি দিলেও ক্রসবারে লেগে ফিরেছে।
বিরতি থেকে ফিরে গোলের জন্য একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে নেইমার-জেসুসরা। গোলের সুযোগও পান পিএসজির এই তরকা। তবে ডি-বক্সে একজনকে কাটিয়ে নেইমারের শট নেওয়ার মুহূর্তে বল বিপদমুক্ত করেন মাচাদো। ম্যাচের ৬০ মিনিটে ডি-বক্সের ভেতরে কঠিন কোণ থেকে করা নেইমারের ভলি ঠেকান লাম্প।
ম্যাচের ৮৩ মিনিটে নেইমারের ক্রসে জেসুসের হেডে আবার দারুণ সেভ করে স্বাগতিক গোলরক্ষক। বাকি সময় আর গোল না হলে ড্র নিয়েই মাঠ ছাড়ে নেইমার-জেসুসরা। বাছাইপর্বে টানা দুই ড্র করা ব্রাজিল অবশ্য তিতের অধীনে অপরাজেয়ই রইল। প্রথম ম্যাচে চিলির কাছে হারের পর তিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর বাছাইপর্বে আর হারেনি তারা। – ইয়াহু স্পোর্টস