শখে হাসনিার দকিে সবাই আঙুল তুলনে
(প্রথম পৃষ্ঠার পর) রাজনতৈকি ভাষ্যকার সয়ৈদ মনজুরুল ইসলাম।
তনিি বলনে, তবে সময় এখনো শষে হয়ন।ি ময়িানমার যাতে রোহঙ্গিাদরে ফরেত নয়ে, তাই বাংলাদশেকে এখানে একটা শক্ত অবস্থানে যতেে হব।ে তাদরে বাধ্য করতে হবে রোহঙ্গিাদরে ফরেত নতি।ে বাধ্য করার পছেনে আর্ন্তজাতকি মহলকওে যুক্ত করতে হব।ে যুক্তরাষ্ট্ররে ঘোষতি অবস্থান হচ্ছে রোহঙ্গিাদরে পক্ষ।ে নকিি হলি,ি যুক্তরাষ্ট্ররে জাতসিংঘরে প্রতনিধি,ি তনিি অনকে শক্ত ভাষায় রোহঙ্গিা ইস্যুতে কথা বলছেনে। আমাদরে রাষ্ট্রদূত, বড় কোনো মন্ত্রী বা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর উচতি নকিি হলিরি সঙ্গে বঠৈক করে তার আন্তরকিতার বষিয়টি পরমিাপ করে তাকে র্পাটনার তরৈি করা। র্পাটনারশপি না হলে একা একা এই সংকট মোকাবলিা করতে পারব না আমরা। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সসহ যারা রোহঙ্গিাদরে পক্ষে তাদরে তাদরেও সঙ্গে নয়িে এগোতে হব।ে এ সংকটে আমাদরে সনোবাহনিীও এখানে জড়তি হবে না, কোনো দশেরে সঙ্গে অশান্তি হোক আমরাও তা চাইব না। আর্ন্তজাতকি মহলও তা সর্মথন দবিে না। শান্তপর্িূণ প্রক্রয়িা ছাড়া আমাদরে সামনে কোনো উপায় নইে। কারণ যহেতেু আমাদরে একটা সুনাম হয়ে গছে,ে যহেতেু সারা পৃথবিীতে অং সান সুচরি একটা বদনাম হয়ে গছে,ে তাই শান্তপর্িূণ প্রক্রয়িা ছাড়া আমাদরে কোনো উপায় নইে।
তনিি আরও বলনে, সংকট মোকাবলিায় আমাদরে একটা শক্ত অবস্থান নতিে হব।ে এই অবস্থান হবে ময়িানমারকে বুঝয়িে বলা য,ে রোহঙ্গিাদরে যদি আপনারা ফরেত না ননে তাহলে তার খসোরত দতিে হব।ে এ নয়িে আমরা অব্যাহতভাবে আর্ন্তজাতকি ক্যাম্পইেন করে যাব। তবে সবচয়েে গুরুত্বর্পূণ হচ্ছÑে যসেব বড় বড় দশে আমাদরে সর্মথন দচ্ছিে বা মৃদু সর্মথন জানাচ্ছÑে এই সর্মথনটা শক্ত করে এগয়িে যতেে হব।ে লবংি করে যতেে হব।ে জাতসিংঘরে পক্ষ থকেে ময়িানমারকে একটা টাইমফ্রমে বধেে দতিে হবে য,ে ওমুক মাসরে মধ্যে রোহঙ্গিাদরে ফরিয়িে নওেয়ার প্রক্রয়িা সর্ম্পূণ করতে হব।ে কফি আনান রপর্িোটটা ভত্তিি করতে হব।ে সঙ্গে তাকওে রাখতে হব।ে তনিওি যনে এ নয়িে কথা বলনে।
এক প্রশ্নরে জবাবে সয়ৈদ মনজুরুল ইসলাম বলনে, আমাদরে নোবলে বজিয়ী অধ্যাপক ড. ইউনূস, তনিি রোহঙ্গিা ইস্যুতে জাতসিংঘরে নরিাপত্তা পরষিদরে সভায় শুধু একটা চঠিি দয়িছেনে, তার তো উচতি ছলি সব দশে ঘুরে ঘুরে সব রাষ্ট্রপ্রধানদরে সঙ্গে দখো-সাক্ষাৎ করা। রোহঙ্গিা প্রশ্নে তনিি একটা প্রস্তাব দতিনে পারতনে য,ে আমার সঙ্গে বাংলাদশেরে সভিলি সমাজরে কছিু মানুষ আসুন, আমরা সমস্ত পৃথবিী ঘুরে ঘুরে বাংলাদশেরে পক্ষে প্রচারণা কর।ি আমি এমন মানুষকওে জানি যারা এ বষিয়ে নজিরে পয়সা খরচ করওে যতেে রাজি ছলি। এটা হয়ন।ি আমি তাকে দোষ দচ্ছিি না। তনিি তার জায়গা থকেে যথষ্টে করছেনে। তনিি জাতসিংঘরে নরিাপত্তা পরষিদরে সভায় চঠিি লখিছেনে। সটো যথষ্টে নয়। তনিি যদি ওই সময় ওখানে থাকতনে তাহলে অনকে বশেি ইফক্টেভি হতো। ড. ইউনূস, ড. কামাল হোসনেরে মতো ২০-২৫ জন মানুষ, যাদরে আর্ন্তজাতকিভাবে চনিে তারা যদি ওখানে থাকতনে তাহলে দুনয়িার সমস্ত মানুষ এবং মডিয়িা তাদরে সামনে আনত, শুনত। তাদরে তো উচতি ছলি প্রো-অ্যাক্টভি হওয়া। শখে হাসনিার দকিে সবাই আঙুল তুলনে, কন্তিু তনিি কী একাই সব কাজ করবনে? সভিলি সমাজরে নতেৃত্ব দবিনে? যে এনজওিগুলো রয়ছেে তারা কী কাজ করছ?ে রোহঙ্গিাদরে নয়িে চাঁদাবাজওি তো হচ্ছ।ে উনি যখন ডাকনে, একটা চাপ সৃষ্টি করনে, তখন প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবলিে টাকা দনে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে একা সব করা সম্ভব নয়। সবাইকইে এ বষিয়ে কাজ করতে হব।ে
তনিি বলনে, বগেম খালদো জয়িা লন্ডন রয়ছেনে, তনিি কি একটা প্রসেকনফারন্সে করে বলছেনে বশ্বিক,ে রোহঙ্গিাদরে বষিয়ে আপনারা কছিু করুন। তনিি কি ব্রটিশি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দখোর করার অনুমতি চয়েছেনে য,ে আমি রোহঙ্গিা ইস্যুতে তার সঙ্গে কথা বলব? এরশাদ সাহবে অনকে লম্বা লম্বা কথা বলনে, তাকে মধ্যপ্রাচ্যরে সবাই চনি।ে তনিি মধ্যপ্রাচ্যে গয়িছেনে এ প্রসঙ্গে কথা বলার জন্য? আমরা নজিরো কছিু না করে সবাই প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা কর,ি এটা কমেন কথা? ছোট একটা ভূমকিাতে মালশেয়িার একটা পত্রকিার সাক্ষাৎকারে তীব্র ভাষায় রোহঙ্গিা সমস্যার প্রতবিাদ করছে।ি সামান্য মানুষ হয়ওে যদি আমি এ কাজটি করতে পারি তাহলে বড় বড় মানুষ যারা তারা কী করছনে? এমন প্রশ্নও তুলনে এই বশ্লিষেক।