বিএনপির ২০দফা দাবি সংবিধানের বাইরে নিবার্চনের সুযোগ নেই- আ.লীগ
জাফর আহমেদ: নির্বাচন কমিশনের সাথে সংলাপের ৯০দিন আগে সংসদ ভেঙ্গেদেয়া, সেনা মোতায়ন ও বিচারিক ক্ষমতাদেয়া, ৭টি মন্ত্রণালয়কে নিবার্চন কমিশনের অধিনে পরিচালনা করা, সহয়ক সরকারের অধিনে নির্বাচনসহ ২০দফা দাবি প্রস্তাবনা করেছে বিএনপি।নিবাচনীর পরিবেশ তৈরী পূর্বশর্ত হিসেবে সভাসমাবেসসহ সকল রাজনৈর্র্তিক কর্মকান্ডের নিশ্চিত করা। বন্ধ গণমাধ্যম গুলো খুলে দেয়া এবং বিএনপি চেয়ারপারসনসহ সকল নেতার্কমীদের মামালা প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছেন। কিন্তু আওয়ামীলীগ বলছেন সংবিধানের বাইরে নিবার্চনের কোনো সুযোগ নেই।
ডিবিসি টকশো রাজকাহন , রাত ১০টা -১৬,১০,১৭
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্প্দাক বিএম, মোজাম্মেল হক এমপি বলেন বিএনপি ২০দফা দাবি দিয়েছেন ,সেনামোতায়ন ও ক্ষমতা দিতে বলেছেন,৭টি মন্ত্রণালয়কে নিবাচন কমিশনের অধিনে দিতে বলেছেন যেসব দাবি দিয়েছেন তাদেরকে ক্ষমতা বসিয়ে দিলে ভাল হয়। অন্য অন্য বার বিএনপি প্রশ্ন তুললেও ১৫ তারিখে কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে কোনো প্রশ্ন তুলেননি। জাতির কাছে একটি প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জিয়াউর রহমান গনতন্ত্রের পূর্ন পতিষ্ঠাতা কিভাবে বলেছেন নিবার্চন কমিশন ,কিন্তু এটা একটি কৌশল হতে পারে বিএনপিকে নির্বাচনে আনার জন্য। সরকার, হত্যা মামলা কিভাবে প্রত্যাহার করবেন? এটা করা যাবে না। নির্বাচন কমিশন,পুলিশ,সরকারসহ কারও উপর ুতাদের আস্তা ন্াই। সেনাবাহিনী মোতায়েন অনেক সময় বির্তকিত করে, তাই আমাদের গর্বিত সেনাবাহিনীকে সব কাজে নামনো যাবে না । এতে তাদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্য হয়। ১৯৮৬ সালে বিএনপির আমলে সেনাবাহিনী ছিল না, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। আহমেদ আযম খান বিএপির ভাইস চেয়ারম্যান বলেছেন, বিএনপি সবসয়ম নির্বাচনে যেতে আগ্রহী। আমরা সবসময় ইতিবাচক রাজনীতি করি, এমনকি ১৪ সালের নির্বাচনে যাওয়ার জন্য ইতিবাচক ছিলাম। সরকারের কারনে নির্বাচনে যেতে পারি নাই। বিদেশ থেকে অনেকে এসেও সমস্যা সমাধান করতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে যেতে পারেনি। আমরা এখনও বলছি নির্বাচনে যেতে চাই, তবে সে পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আমাদের সব কয়াটি দাবি গুরুত্বপূর্ন, সহায়ক সরকারের দাবি আরো গুরুত্বপূর্ন, এটাকে বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নাই। এটা নিয়ে আলোচনা হতেই হবে। রাষ্টের তিন নাম্বার ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধান বিচারপতি সরকারের কোষাদলে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হয়ে নির্মমভাবে বিদায় নিতে হলো। বিএনপি কোনো কাঁচা প্রস্তুতি নিয়ে নিবার্চনে যাবে না। এটি ইউ তাজ রহমান জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, আমরা তিনটি মন্ত্রণালয় নিবাচন কমিশনের অধিনে নিতে হবে। নিবাচনে ২০লাখ টাকা বেশি ব্যয় করা যাবে না। নির্বাচনের সিমানা নিধারন বার বার করা যাবে না। নিবাচন সুষ্ট করার জন্য নিবাচন কমিশন যা করার দরকার তা করবে। এমনকি কোনো অসৎ ব্যক্তি থাকলে, তাকে সরিয়ে দিতে হবে। এই ক্ষমতা তাদের থাকতে হবে।