চিকিৎসার নামে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন ক্রীড়াবিদ ম্যাকক্যলা মারোনিয়
প্রিয়াংকা পান্ডে : ২০১২ সালে অলিম্পিকে মার্কিন নারী জিমন্যাস্টিক দলের একচ্ছত্র নক্ষত্র হওয়া ম্যাকক্যলা মারোনিয়কে জোরপূর্বক অনৈতিক যৌন সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করেছিল তারই টিম ডাক্তার নাসার। মারোনিয়র সঙ্গে সেই অত্যাচার চলেছিল তার খেলা ছাড়ার শেষ সময় পর্যন্ত। সারা বিশ্ব যৌন নির্যাতন বন্ধে সোচ্চার হওয়ার পর নিজের অ্যাকাউন্টে ‘মি টু’ হ্যাশট্যাগ লিখে সকল কথা প্রকাশ করেন মারোনিয়। মাত্র ১৩ বছর বয়সে তাকে অনৈতিক সম্পর্কে জড়ায় নাসার। শিশুমনে গেঁথে দিয়েছিল- অলিম্পিক জেতার জন্য টিম ডাক্তারের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়া যেন বাধ্যতামূলক দায়িত্ব। দেশের বাইরে খেলতে গেলে ঘুমের ওষুধ খাইয়েও ধর্ষণ করা হয় মারোনিয়কে। শুধু মারোনিয় নয়, অন্তত ১০০ জন নারী ও শিশুর সঙ্গে এ ধরনের কাজ করেছে নাসার। মারোনিয়র মতে, কোমর ও পিঠ ব্যথার চিকিৎসার বাহানা দিয়ে এ ধরনের শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতো ওই অলিস্পিকের টিম ডাক্তার।
চলতি বছরের জুনে সকল মামলা নিয়ে নাসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ সাজানো হয় আগামী মাসে সকল কর্মকা-ের জন্য ২২-২৭ বছরের কারাদ- পেয়ে জেলে ঢুকবে নাসার। ফরচুন, সম্পাদনা : গিয়াস উদ্দিন আহমেদ