অনলাইনে ট্রেনের টিকিট: সেবার সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অর্থনৈতিক ডেস্ক : স্টেশনে গিয়ে টিকিট কাটার ঝামেলা এড়াতে ২০১২ সালে ‘ই-টিকেটিং সিস্টেম’ চালু করে বাংলাদেশ রেলওয়ে। পাঁচ বছরে পদ্ধতিটির জনপ্রিয়তা বাড়লেও বাড়েনি সেবার মান। যাত্রীদের অভিযোগ, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনলাইনে প্রত্যাশিত টিকিট পাওয়া যায় না। পাওয়া গেলেও সেটি সংগ্রহে পড়তে হয় নানা ঝামেলায়। কখনো কখনো টিকিট না দিয়ে টাকা আটকে রাখা হয় বলেও অভিযোগ যাত্রীদের। বণিক বার্তা
রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, যাত্রীদের সহজ ও সর্বোচ্চ সেবা দিতেই এ পদ্ধতি চালু হয়েছে। পদ্ধতিটি নতুন হওয়ায় কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটি রয়েছে। এসব ত্রুটি সংশোধন করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার কথাও বলছেন তারা।
বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যমতে, ২০১২ সালের ২৯ মে থেকে চালু হয় ই-টিকেটিং সেবা। বর্তমানে ই-টিকেটিং ও এসএমএস টিকিটের জন্য ২৫ শতাংশ সংরক্ষিত রয়েছে। ই-টিকেটিং সেবার দায়িত্বে রয়েছে অনলাইন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সিস্টেমস (সিএনএস) লিমিটেড। অন্যদিকে ‘এসএমএস টিকেটিং’ সেবাটি প্রদান করছে সেলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন ও বাংলালিংক। অনলাইন টিকিট নিয়ে যাত্রীরা নানা ধরনের ভোগান্তিতে পড়ছে প্রতিনিয়ত। বিষয়টি নিয়ে রেলওয়ে যাত্রীদের ফেসবুক গ্রুপ ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে’তে প্রায়ই অভিযোগ করে যাত্রীরা। সম্পাদনা : মোনা হক