মির্জাগঞ্জের পায়রার ভাঙনে ২০ গ্রামের মানুষ আতঙ্কে
লিপটন মিত্র,মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) : পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে পায়রা নদীর ভাঙনে কারণে প্রায় ২০ গ্রামের মানুষ আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। পায়রা নদীর অব্যাহত ভাঙনে কারণে উপজেলার ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। গত এক বছরে মেন্দিয়াবাদ,চরখালী, গোলখালী,সুন্দ্রা কালিকাপুর, পিপড়াখালী,রামপুর,পূর্ব রামপুর ও আর্জিদুর্গাপুর এলাকা থেকে ৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও চার শতাধিক বসতঘরসহ পিপড়াখালী বাজারটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ঘরহারা মানুষগুলো আশ্রয় নিয়েছে স্কুলের বারন্দায় এমনকি বেড়িবাঁধে। পায়রা নদী ভাঙনে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে পিপড়াখালী, সাহেলাখাতুন ২টি ও কালিকাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,চরখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং সালেহা খাতুন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,চরখালী সমবায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইসলামাবাদ দাখিল মাদ্রসা ও রামুপুর সিদ্দিকিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসাসহ ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য যেকোনো প্রতিষ্ঠান নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে। ইতোমধ্যে সুন্দ্রা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,পূর্ব রামপুর ও পিপড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তিনটি নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। পায়রার ভাঙনে ইতোমধ্যে উপজেলার গোলখালী,চরখালী, রানীপুর,হাজীখালী, মেন্দিয়াবাদ, সাতবাড়িয়া, কাকড়াবুনিয়া বাজার, ভয়াং,মনোয়ারখালী, কলাগাছিয়া। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান