টুইটার ব্যবহার নিয়ে ট্রাম্পকে সতর্ক হতে পরামর্শ
প্রত্যাশা প্রমিতি সিদ্দিক: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইকেল ফ্লিনের রুশ সংশ্লিষ্টতা ও তাকে বরখাস্তকে কেন্দ্র করে টুইটারে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পোস্ট নিয়ে দেশটির সংসদে তুমুল সমালোচনা করা হয়। ডেমোক্রেটসহ কনজারভেটিভদের ও সমালোচনার মুখে পড়েন ট্রাম্প।
এর আগে রোববার ট্রাম্প টুইটারে ফ্লিন বিষয়ে একটি বার্তায় লিখেন, ‘এফবিআইয়ের সাবেক প্রধান কে আমি কখনোই ফ্লিনের বিষয়ে তদন্ত বন্ধ করতে বলি নি।’ আবার শনিবারেও তিনি আরেকটি বার্তায় বলেছিলেন, ‘ফ্লিনকে বরখাস্ত করতে বাধ্য হয়েছি মূলত ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং এফবিআইকে মিথ্যা বলায়। কিন্তু তার কাজ ছিল আইনানুগ।’
এরপরই বেশ কিছু ডেমোক্রেট সদস্য এবং আইন বিশেষজ্ঞরা বলেন, ট্রাম্প যদি আগের থেকেই এফবিআই সদস্যের কাছে ফ্লিনের মিথ্যা তথ্যের বিষয়ে জানতেন তবে তিনি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করতে দেন নি কেন। এটি এটি ন্যায় বিচার চর্চায় এক ধরণের বাধা।
ট্রাম্পের আইনজীবী জন ডড রবিবার রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, ফ্লিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার পর ট্রাম্প মিথ্যা প্রসঙ্গে জানতে পারেন । তবে হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে এ প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। রয়টার্স