কোটার উপর ভিত্তি করে একাডেমিক সার্টিফিকেট এর জাসটিফাই করা যায় না
তিথি
কোন সরকারি চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার পর, সেখানে টাকার ব্যবস্থা করতে হয়। সে চাকরির পরীক্ষার কতটুকু ভেল্যু দেওয়া হয়, সেটি আমার জানা নাই। কিন্তু আমার মনে হয়, সে পরীক্ষার কোন ভেল্যু দেয়া হয় না। একেবারে দেয় না সেটি বলছি না, যতটুকু দেওয়ার দরকার ততটুকু দেয়া হয় না। চাকরির ইন্টারভিউ শুরু হওয়ার আগের থেকে লোক সিলেক্টটেড হয়ে যায়, কার চাকরি হবে। সেই দায়ভারটা আমাদের উপর পড়ছে। আমরা যারা পড়াশোনা করছি এবং যারা ভাল স্টুডেন্ট আছে, সবার উপর এই দায়ভারটা পড়ছে। তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাচ্ছে না। এজন্য সরকারের নিজের তরফ থেকে ব্যবস্থা নিতে হবে। এই কোটার জন্য কোন ভাল স্টুডেন্ট চাকরি পাচ্ছে না। চাকরি করতে গেলে আগে যোগ্যতা অর্জন করা উচিত, তার একাডেমি সার্টিফিকেট সঠিক হওয়া উচিত। কোটার উপর ভিত্তি করে একাডেমিক সার্টিফিকেট এর জাসটিফাই করা যায় না। তাহলে চাকুরির ক্ষেত্রে কেন কোটা থাকবে? বর্তমানে ৫৬% কোটা আছে কিন্তু আমরা চাইলেও এ কোটা উঠাতে পারবো না। কিন্তু আমি মনে করি আমাদের কোন পরিক্ষার চান্স এর জন্য কোন কোটার দরকার নেই। এ দেশে যত কোটা আছে, সব কোটা উঠিয়ে দেওয়া উচিত।
পরিচিতি: ছাত্রী, ইডেন মহিলা কলেজ/মতামত গ্রহণ : রাশিদুল ইসলাম মাহিন/সম্পাদনা : মোহাম্মদ আবদুল অদুদ