সার্টিফিকেট জাল অথচ শিক্ষক!
শাহেদা ওবায়েদ
যে সব শিক্ষকদের কাছে আসল সার্টিফিকেট নেই। তারা শিক্ষকতা করছে কেমন করে? সরকারের কাছে যদি প্রমাণ থাকে তবে এসব স্কুল বন্ধ করে দেওয়া উচিত, হোক না সেগুলো প্রাইভেট স্কুল। স্কুল খোলার কতগুলো পূর্বশর্ত আছে। যাদের কাছে সার্টিফিকেট নেই, তারা স্কুল খোলে কেমন করে? সরকার জানলে তাদেরকে বন্ধ করে দেয় না কেন? জাল সার্টিফিকেট যাচাই করার ব্যবস্থা আছে। বাংলাদেশের পাঁচ পার্সেন্ট ছেলে মেয়ে পড়ে। আর বাকি ৯৫% পড়ালেখা করে না।
বস্তির ছেলে মেয়েরা লেখা পড়া করে না। তাই এদের পড়ালেখা নিয়ে সরকারের কোনো মাথা ব্যথা নেই। স্কুল কোচিং সেন্টার খুলে বসলেই হলো? এর জন্য অনুমতিও লাগে না। অনেকে দীর্ঘদিন ধরে স্কুল খুলে বসেছেন কিন্তু তাদের নিজেদেরই কোনো পাশ করা আসল সার্টিফিকেট নেই। এদেরকে অতিসত্বর চিহ্নিত করা উচিত। এদেরকে খুঁেজ বের করে তাদের স্কুল প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া উচিত। এরা শিক্ষক না, এরা আসলে ক্রিমিনাল। যে নিজেই কোনো পরীক্ষায় পাশ করে নাই, সে আবার অন্যকে শিক্ষা দেবে কেমন করে?
পরিচিতি : শিক্ষাবিদ/মতামত গ্রহণ : সানিম আহমেদ/ সম্পাদনা: মোহাম্মদ আবদুল অদুদ