নতুনদের ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করে তুলতে হবে Ñমোস্তাফা জব্বার
সাইদ রিপন : ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমরা তিনটি শিল্প বিপ্লব মিস করেছি। এ জন্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী দেশ হিসেবে আমাদের নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এজন্য তরুণ প্রজন্মকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করে তৈরি করতে হবে। গতকাল ঢাকার গুলশানে এক হোটেলে জেসিআই বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ইয়থ ইন ন্যাশন বিল্ডিং’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বেসিস পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে জেসিআই প্রেসিডেন্ট মার্ক ব্রিয়ান লিম, ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ফায়েজ আতিকুল ইসলাম, বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির, মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোনিয়া বশির কবির এবং এসএসএল ওয়্যারলেস কর্মকর্তা আশিষ চক্রবর্তী অনুষ্ঠানে বক্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, এ পৃথিবী ২০২০ সালে ৫ জিতে প্রবেশ করবে। এ থেকে বাংলাদেশকে পিছিয়ে থাকতে দেয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ অনেক কিছু অর্জন করেছে। আমাদের এই অর্জন ধরে রাখতে পারলে ২০২১ সালে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের, ২০৩০ সালে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত এবং ২০৪১ সালে বিশে^র উন্নত দেশের কাতারে যেতে পারবে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪৭ বছরে আমরা অনেক এগিয়েছি, সামনের চ্যালেঞ্জ অনেক কঠিন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন প্রযুক্তি নিয়ে যারা কাজ করছে তাদের জন্য সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। কেবল সরকার নয়, সরকারের সাথে দেশের জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
তরুণ উদ্ভাবকদের উদ্ভাবন বিকাশে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, আইসিটি বিভাগ কেবলমাত্র প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত ৫টি প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। পাশাপাশি বিআইটিএম ১৬ হাজার জনের প্রশিক্ষণ শেষ করেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ২৩ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ প্রদানে সক্ষম হবে। সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করলে একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী জনশক্তি গড়ে তুলতে বাংলাদেশ সক্ষম হবে। তিনি আইসিটি বিষয়ক প্রকল্পসমূহ আরও কার্যকর ও ফলপ্রসূ করে ঢেলে সাজানোর প্রয়োনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রযুক্তি পৃথিবীকে একটি স্তর থেকে নতুন একটি স্তরে নিয়ে যাবে। কাজেই আমাদেরকে দেখতে হবে প্রচলিত শিক্ষা আসন্ন নতুন স্তওে উপনীত পৃথিবীর জন্য কিংবা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী শিক্ষা কিনা । বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ৪ জি যুগে প্রবেশ করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ৫জি সর্বত্র যুক্ত হতে চলেছে। ৫জি পৃথিবীতে আমূল পরিবর্তন ঘটাবে। চলতি জুন মাসে বাংলাদেশ ৫জি ট্রায়েল দেখবে বলে মন্ত্রী দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। দেশ হিসেবে আমাদের নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এজন্য তরুণ প্রজন্মকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী করে তৈরি করতে হবে। গতকাল ঢাকার গুলশানে এক হোটেলে জেসিআই বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ইয়থ ইন ন্যাশন বিল্ডিং’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বেসিস পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে জেসিআই প্রেসিডেন্ট মার্ক ব্রিয়ান লিম, ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ফায়েজ আতিকুল ইসলাম, বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির, মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যব¯’াপনা পরিচালক সোনিয়া বশির কবির এবং এসএসএল ওয়্যারলেস কর্মকর্তা আশিষ চক্রবর্তী অনুষ্ঠানে বক্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, এ পৃথিবী ২০২০ সালে ৫ জিতে প্রবেশ করবে। এ থেকে বাংলাদেশকে পিছিয়ে থাকতে দেয়া যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ অনেক কিছু অর্জন করেছে। আমাদের এই অর্জন ধরে রাখতে পারলে ২০২১ সালে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের, ২০৩০ সালে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত এবং ২০৪১ সালে বিশে^র উন্নত দেশের কাতারে যেতে পারবে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৪৭ বছরে আমরা অনেক এগিয়েছি, সামনের চ্যালেঞ্জ অনেক কঠিন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন প্রযুক্তি নিয়ে যারা কাজ করছে তাদের জন্য সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। কেবল সরকার নয়, সরকারের সাথে দেশের জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
তরুণ উদ্ভাবকদের উদ্ভাবন বিকাশে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, আইসিটি বিভাগ কেবলমাত্র প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত ৫টি প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। পাশাপাশি বিআইটিএম ১৬ হাজার জনের প্রশিক্ষণ শেষ করেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ২৩ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ প্রদানে সক্ষম হবে। সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করলে একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী জনশক্তি গড়ে তুলতে বাংলাদেশ সক্ষম হবে। তিনি আইসিটি বিষয়ক প্রকল্পসমূহ আরও কার্যকর ও ফলপ্রসূ করে ঢেলে সাজানোর প্রয়োনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রযুক্তি পৃথিবীকে একটি স্তর থেকে নতুন একটি স্তরে নিয়ে যাবে। কাজেই আমাদেরকে দেখতে হবে প্রচলিত শিক্ষা আসন্ন নতুন স্তওে উপনীত পৃথিবীর জন্য কিংবা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী শিক্ষা কিনা । বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ৪ জি যুগে প্রবেশ করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ৫জি সর্বত্র যুক্ত হতে চলেছে। ৫জি পৃথিবীতে আমূল পরিবর্তন ঘটাবে। চলতি জুন মাসে বাংলাদেশ ৫জি ট্রায়েল দেখবে বলে মন্ত্রী দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।