আমাদের বিশ্ব • আমার দেশ • প্রথম পাতা • লিড ১
অভ্যন্তরীণ বাজারের ওপর নির্ভর করে চলতি বছর দেশের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে বলে মনে করছে অর্থমন্ত্রণালয়। আগামী বছরেও প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশের উপরেই থাকবে। মূল্যস্ফীতি ৭ এর কাছাকাছি চলে যেতে পারে
বিশ্বজিৎ দত্ত : দেশের রপ্তানি কমেছে, গত নভেম্বরে ৩০৫ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। ২০১৮ সালের নভেম্বরে এর পরিমাণ ছিলো ৩৪৩ কোটি ডলার। অর্থাৎ রপ্তানি কম হয়েছে ৩৮ কোটি ডলারের। এ বছরে আবার আমদানিও কম। গত বছরের চেয়ে আমদানি কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ। বেসরকারি বিনিয়োগও কমেছে। এই অবস্থায় মোট জাতীয় উৎপাদনের ভরসা একমাত্র রেমিটেন্স। আগামী বছরে ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকার রেমিটেন্স আশা করছে সরকার। বর্তমানে দেশে রেমিটেন্স আসে ১ লাখ ১৩ হাজার ডলারে।
কেন রেমিটেন্স বেশি আসবে এর উত্তরে অর্থমন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিব জানান, এ বছর রেমিটেন্সে ১ শ টাকায় ২ টাকা প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। তাতে সরকারের প্রয়োজন পড়বে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার। কিন্তু রেমিটেন্স বাড়াবে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা।
তিনি জানান, এই রেমিটেন্সই অভন্ত্যরীণ বাজারকে চাঙ্গা রাখবে। তাতে অবশ্য মূল্যস্ফীতি হবে। মূল্যস্ফীতির গড় সাড়ে ৬ এরমধ্যেই থাকবে। নভেম্বরে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিলো ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। তার মতে, রেমিটেন্সের কারণে মানুষের হাতে টাকা থাকবে। মূল্যস্ফীতি এক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। মানুষের ব্যয় বাড়বে। এই ব্যয়ই বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়াবে। রপ্তানি ঘাটতির প্রভাব পড়বে না। তা ছাড়া আমদানিও কম হচ্ছে। সেই হিসাবে ব্যালেন্স অফ পেমেন্টেও সমস্যা নেই। রেজা