২০২২ সালে দেশেই তৈরি হবে সাপে কাটার প্রতিষেধক
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড : ২] চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ভেনম রিসার্চ সেন্টারে পোষা সাপের বিষ থেকে তৈরি করা হবে সাপেকাটা রোগীর প্রতিষেধক।
৩] চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ৯ প্রজাতির ১২০টি সাপ পোষা হচ্ছে। ফলে দেশে প্রতিষেধক তৈরি হলে সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসার জন্য প্রতিবছর ১০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। ৫] চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সাপে কাটা একজন রোগীকে শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী অ্যান্টিভেনম দিতে হয়। অনেকসময় একজন রোগীকে আট থেকে ১০ ভায়াল (১ ভায়াল=১০ এমএল) অ্যান্টিভেনমও দিতে হয়।
৬] বাংলাদেশে সাপে কাটার পর যে অ্যান্টিভেনম ব্যবহার করা হয়, সেটি ভারত থেকে আনা। ভারতের ছয়টি প্রতিষ্ঠান অ্যান্টিভেনম তৈরি করে। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত অ্যান্টিভেনম তৈরি সম্ভব হয়নি।
৭] বাংলাদেশে শুধু একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান দেশে অ্যান্টিভেনম বিপণন করে। তাদের এক ভায়াল অ্যান্টিভেনমের দাম প্রায় এক হাজার টাকা।
৮] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিসিজ কন্ট্রোলের ইমারজেন্সি প্রিপারেইডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্রোগ্রামের ডেপুটি ম্যানেজার ডা. সারওয়ার উদ্দিন মিলন বলেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে ১০ হাজার ভায়াল অ্যান্টিভেনমের চাহিদা রয়েছে। কেএম নাহিদ। সম্পাদনা : রেজাউল আহসান