খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে ভূমিকা রেখে কৃষিবিদরা বঙ্গবন্ধুর মুখ রক্ষা করেছেন, বললেন কৃষিমন্ত্রী
মতিনুজ্জামান মিটু : ২] গবেষণায় নতুন নতুন প্রযুক্তি ও কলাকৌশল উদ্ভাবন করে কৃষি উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছেন কৃষিবিদরা। ফলশ্রুতিতে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। খোরপোষের কৃষি হয়েছে বাণিজ্যিক কৃষি। কৃষি এখন মর্যাদাশীল পেশা। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে কৃষিবিদ দিবস-২০২০ এর আলোচনা সভায় কৃষিমন্ত্রী ও কৃষিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, এদেশের কৃষি শিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারণে কৃষিবিদদের ভূমিকা সর্বজন স্বীকৃত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষি গ্রাজুয়েটদের নিরন্তর প্রচেষ্টা ও কৃষক ভাইদের কঠোর শ্রমে কৃষির নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে এটি অর্জন সম্ভব হয়েছে। দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকা কৃষিকে ঘিরে। কৃষির উৎকর্ষ ছাড়া জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। ৩] ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, মৎস্য ও প্রালিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মো. আশরাফ আলী খান খসরু, সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মো. শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক টিটু ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অধ্যক্ষ মো. মতিউর রহমান।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, এমিরিটাস প্রফেসর কৃষিবিদ ড. এম এ সাত্তার মন্ডল। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশা, প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. জসিম উদ্দিন খান, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরি সভাপতি হামিদুর রহমান।
৫] এর আগে ‘বঙ্গবন্ধুর অবদান, কৃষিবিদ ক্লাস ওয়ান যা কৃষিবিদদের সামাজিক ও পেশাগত শ্রেষ্ঠ অর্জন’ স্লোগানে বিশ্ববিদ্যালয়ের হ্যালিপেড চত্বর থেকে এক আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে এসে শেষ হয়। কৃষি মন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এর নেতৃতে নবীণ-প্রবীণ কৃষিবিদরা এতে অংশ নেন।