ভুয়া, বিপদজনক কন্টেন্ট বন্ধ করতে হলে রাষ্ট্রকেই কঠোর আইন করতে হবে, বললেন মার্ক জাকারবার্গ
মশিউর অর্ণব : ২] জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত নিরাপত্তা বিষয়ক এক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। কোনো বক্তব্য আইনসম্মত ও বৈধ কিনা, সেটি বিচার করা ফেসবুকের মত কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজ হতে পারে না বলে জানান তিনি। তবে একইসঙ্গে সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত কড়াকড়ি আরোপ করা হলে সেটি মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে বলেও তার অভিমত। বিবিসি।
৩] ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এবং পরের বছর সারা বিশ্বের জন্য রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন বিষয়ে নীতিমালা চালু করে ফেসবুক। তবে চলতি সপ্তাহে সংস্থাটি ঘোষণা দিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজনৈতিক তারকাদের স্পন্সর করা পোস্টগুলো আর তাদের ডাটাবেসে সংরক্ষণ করা হবে না।
৪] পুরোনো নীতিমালার বদলে মার্ক জাকারবার্গ বিভিন্ন দেশের সরকারকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন আইন প্রণয়নের আহ্বান জানান। এবিষয়ে তিনি জানান, বর্তমানে প্রচলিত টেলিকম ও মিডিয়া আইনের সমন্বয়েই হতে পারে সেই আইন। সম্পাদনা : ইকবাল খান
৫] অপরদিকে, ভুয়া খবর, রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন বা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা সংবলিত কন্টেন্টগুলো ডিলিট করতে ফেসবুক টিমকে আরো শক্তিশালী করার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ।