[১]দরপতন হলেই আমাদের দোষারোপ করা হয় বললেন বিএসইসি চেয়ারম্যান
অর্থনীতি ডেস্ক : [২] বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কমিশনের চেয়ারম্যান ড. খায়রুল হোসেন বলেন, কোম্পানির পর্ষদ, স্বতন্ত্র পরিচালক, অডিটর এবং স্টক এক্সচেঞ্জের সম্মতিপত্রের আলোকে ডিসক্লোজারের ভিত্তিতে আমরা আইপিওর অনুমোদন দেই। এরপরই আমাদের ওপর দোষারোপ করা হয়। শুধু তাই নয়, গুজব ছড়িয়ে সেকেন্ডারি মার্কেটে দরপতন হলেও দোষারোপ করা হয়। অথচ সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ নেই। কারসাজি হলে আমরা ধরি। এ নিয়ে আমরা অসহায় বোধ করছি।
[৩] বুধবার বিএসইসির কনফারেন্স কক্ষে ‘ফাইন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টস এনালাইসিস অ্যান্ড ডিটেকশন অব ফ্রড’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো প্রটেকশন অব ইন্টারেস্ট অব ইনভেস্টর। যে অসহায় বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতো, তাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি হতে হতো, সেগুলো অ্যাড্রেস করার উপায় তারা পেলো এবং আজকে স্ট্যাস্টিটিকসের মাধ্যমে দেখলো যে, ৯৫ শতাংশ সমস্যা ছিলো সেগুলোকে অ্যাড্রেস করা হয়েছে। কাজেই এই মডিউলটা সৃষ্টি করে সকল স্টেকহোল্ডারদের একদিকে তাদের জবাবদিহিতার জায়গা তৈরি হয়েছে, বিনিয়োগকারীরা একটি জায়গা খুঁজে পেয়েছে। যেখান থেকে তার যে গ্রিভেনচার সেটাকে অ্যাড্রেস করা যায়। [৪] তিনি বলেন, সাংবাদিকদের প্রাধান্য দিয়েই মিটিং আয়োজন করেছি। সাংবাদিক এবং স্টেকহোল্ডাররা যদি বুঝে, টেকনিকগুলো আয়ত্ত করে, যে পুঁজিবাজারে যখন আমরা আইপিও আনি, যে বার্নিং ইস্যুটা সবার সামনে চলে আসে। সূত্র : বার্তা ২৪ , বাংলানিউজ। গ্রন্থনা : ফাতেমা আহমেদ। সম্পাদনা : শোভন দত্ত