[১]কোভিড-১৯ এর প্রভাবে ২০০৮ সালের পর বিশ্ব অর্থনীতি এখন সর্বোচ্চ মন্দা ঝুঁকিতে, বলছেন অর্থনীতিবিদরা
জাগোনিউজ : [২] বিশ্বে আরেকটি অচলাবস্থা আসন্ন। জানুয়ারি থেকে চীনে উৎপাদন কারখানা বন্ধ এবং শহরগুলো অবরুদ্ধ। সৌদি বিদেশিদের মক্কা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে বাতিল করেছে ওমরাহ ভিসা। জেনেভায় বিশ্বের গাড়ি শিল্পের জন্য সবচেয়ে বড় আয়োজন ‘জেনেভা ইন্টারন্যাশনাল মোটর শো’ বাতিল। শুক্রবার বাতিল হয়েছে ঘড়ি মেলা ‘ব্যাসেলওয়ার্ল্ড’। জাপানে এক মাসের জন্য স্কুল বন্ধ ঘোষণা, সুইজারল্যান্ডে জনসমাগম নিষিদ্ধ আর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক বিশ্বব্যাপী। [৩] যুক্তরাজ্যের নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অধ্যাপক রবার্ট ডিঙ্গোয়াল বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘চৌদ্দ শতকে ইউরোপে ‘ব্ল্যাক ডেথ’র কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রত্যেকটি বৈশ্বিক মহামারির পরপরই অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিয়েছে। আমি মনে করছি না যে এবার এমন কোনো ভালো কারণে আছে, যার জন্য এটা এবার হবে না।’ [৪] ইতালিতে ফুটবল ম্যাচে দর্শক শূন্য গ্যালারি। জুলাইয়ে জাপানের রাজধানী টোকিওতে অনুষ্ঠেয় অলিম্পিক গেমসের ভাগ্য এখনও ঝুলন্ত। সবার নজর এখন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে। যদিও দেশটিতে এখনও করনোভাইরাস সেভাবে আঘাত হানতে পারেনি কিন্তু স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, একটি মহামারি অবশ্যম্ভাবী। যদি বিশ্বের সর্ববৃহৎ অর্থনীতির দেশে অতিরিক্ত সতর্কতা জারি হয়, বিশেষ করে মার্কিন গ্রাহকদের জন্য, তাহলে এটা হবে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির জন্য মারাত্মক এক ঘা। ফাতেমা আহমেদ