[১]লবণাক্ততা সহনশীল উন্নত জাত ও বিনা চাষে ফসল উৎপাদনের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে উপকূলে কৃষি বিপ্লব হবে, বললেন কৃষিমন্ত্রী
মতিনুজ্জামান মিটু : [২] কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি বিজ্ঞানীরা লবণাক্ততাসহিষ্ণু উন্নতজাতের ধান ব্রি-৬৭, ভুট্টা, সূর্যমুখী, গম ও বার্লির উন্নত জাত এবং বিনাচাষে আলু ও রসুনের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন। ইতিমধ্যে এসবের পরীক্ষামূলক প্রদর্শনী শেষ হয়েছে। উদ্ভাবিত এসব প্রযুক্তিতে এবং ফসল চাষীরা চাষ করার সুযোগ পাবেন। এতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ উপকূলবর্তী এলাকায় কৃষিবিপ্লব হবে। এলাকার মানুষের আয় ও জীবনযাত্রার মান বদলে যাবে, দুর হবে অভাব ও দারিদ্র্য। [৩] গতকাল কৃষিমন্ত্রী খুলনার দাকোপ উপজলোর চরডাঙ্গায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী প্লট সরেজমিনে পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন। [৪] কৃষিমন্ত্রী বলেন, যুগযুগ ধরে আমাদের উপকূলীয় এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এসব জমিতে সারা বছরে একবার ফসল হয়। আমন ধান তোলার পর বছরের বাকি সময়টায় জমি অলস পড়ে থাকতো। লবণাক্ততার কারণে এসব অঞ্চলে বছরে দুইবার বা তিনবার ফসল চাষ করা যায় না। আমাদের কৃষি বিজ্ঞানীরা অনেকদিন ধরেই লবণাক্ততাসহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবনে কাজ করে আসছিলেন। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমরা উন্নত মানের এসব জাত উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়েছি।সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব