[১]উৎপাদন কমায় ব্যাপক হারে কমছে গলদা চিংড়ি রপ্তানি
সময় টিভি অনলাইন : [২] বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক খাতই হলো গলদা চিংড়ি চাষ। কিন্তু সাম্প্রতিক চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম থাকায় খুলনার ফকিরহাটের ফলতিতা মাছের বাজার থেকে কমেছে গলদা চিংড়ি রপ্তানির হার। তার প্রধান কারণ হিসাবে ক্রেতা-বিক্রেতারা দায়ী করছেন প্রাকৃতিক দুর্যোগকে।
[৩] দক্ষিণাঞ্চলের বড় গলদা চিংড়ির বাজার ফকিরহাটের ফলতিতা মাছের বাজার। প্রতিদিন সকাল থেকেই প্রান্তিক চাষিরা উৎপাদিত মাছ নিয়ে জড়ো হন এ বাজারে। দেশের অভ্যন্তরে ও ইউরোপ আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয় ফলতিতা এলাকায় উৎপাদিত গলদা চিংড়ি। কিন্তু গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর মাছের উৎপাদন কম। গত বছর যেখানে দেড় মেট্রিক টনের বেশি মাছ এখান থেকে বিদেশে রপ্তানি হয়েছে সেখানে এ বছর তা কমে দাঁড়িয়েছে এক মেট্রিক টনে। উৎপাদন কমার কারণ হিসেবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে সাথে চাষের ক্ষেত্রে বিদেশি চিংড়ির পোনাকে দায়ী করছেন ফলতিতা মৎস আড়ৎ মালিক সমিতির নেতারা।
[৪] ফলতিতা মৎস আড়ত মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শিকদার আলী আহম্মেদ বলেন, হ্যাচারিতে মাছ আছে। আমাদের সব ঘেরে ভালো মাছ হয় না। যার কারণে চাষীরা লাভবান হয় না।
[৫] বিক্রেতারা বলছেন, এ বছর দাম ভালো পেলেও বাজারে চিংড়ির উৎপাদন কম। এক চিংড়ি বিক্রেতা বলেন, উৎপাদন কম হলো ভাইরাসের কারণে। চাষীদের ঘেরে ভাইরাসের কারণে অনেক মাছ মারা গেছে। আইরিন ফাতেমা। সম্পাদনা : জিয়ারুল হক