[১]জমিদারের গড়া করোটিয়ার হাট শতবর্ষ পেড়িয়ে এখনও জনসাধারণকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে কালের স্বাক্ষী হয়ে
শাহীন খন্দকার : [২] টাংগাইল জেলা শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দক্ষিণে করোটিয়ার হাট। এ হাটের সুনাম রয়েছে দেশসহ বিশ্ববাসীর কাছে। হাটটি মূলত টাংগাইলের তাঁতের শাড়ীর জন্যই বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে।
[৩] তবে এখন সব ধরণের শাড়ি, লুঙ্গিসহ পোশাক পাওয়া যায়। শাড়ির সাথে যোগ হয়েছে শাল ও থ্রি পিস ওড়নার বিশাল বাজার করোটিয়া হাট। আরো পাওয়া যায় বেড কভার, কম্বল, শিশুসহ আদিবাসীদের দকশাড়ি এবং বিশেষ ওড়না টপস নানা রকম পোশাক।
[৪] করোটিয়ার জমিদার ওয়াজেদ আলী পন্নী এই হাট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তখন কলকাতায় হাট বসতো। [৫] সপ্তাহের মঙ্গলবার বিকাল থেকে হাট শুরু হয়। বুধবার ও বৃহস্পতিবার চলে বেচাকেনা। এই তিন দিন হাটের রূপ তিন রকম। পাল্টে যায় দোকানদার ও পণ্য। মঙ্গল ও বুধবার বসে পোশাকের হাট। আর বৃহস্পতিবার গরু ছাগলসহ কাঁচা বাজার, মাছ, মাংস ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও