[১]করোনা মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী চাহিদা মেটাতে সক্ষমতা দেখিয়েছে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সিরাজুল ইসলাম : [২] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, আমাদের ব্যবসায়ীরা খুবই দক্ষ। তারা খুব দ্রুত এটি করেছে (ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জামের প্রথম চালান রপ্তানি করে)। [৩] ২৩ মার্চ পররাষ্ট্রমমন্ত্রী গণমাধ্যমকে জানান, বাংলাদেশ থেকে আমদানি করতে চায় এমন ২২টি পণ্যের একটি তালিকা পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে অনেকেই এ বিষয়ে বিস্ময় প্রকাশ করে এবং এটি অসম্ভব উল্লেখ করে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সমালোচনা করেছিলেন। [৪] কেউ কেউ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মতো উন্নত দেশ কখনোই বাংলাদেশকে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ করতে বলতে পারে না, যদিও তারা জানেন যে বাংলাদেশ বছরে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলারের পোশাক সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্রে। সূত্র : দেশ রূপান্তর অনলাইন।
[৫] প্রাথমিকভাবে ২২টি পণ্যের তালিকা পাঠালেও পরে এতে আরো তিনটি সরঞ্জাম যুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ী এবং কূটনীতিকদের মধ্যে আলোচনার পর বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের পাঠানো তালিকা থেকে ১৪টি সরঞ্জাম রপ্তানি করতে সক্ষম বাংলাদেশ।
[৬] এসব চিকিৎসা সরঞ্জাম বাংলাদেশ কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, অন্যান্য দেশেও সরবরাহ করছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এগুলো আমরা কয়েকটি দেশে রপ্তানি করার পাশাপাশি কিছু দেশে অনুদান হিসেবেও পাঠাচ্ছি।