[১]করোনাভাইরাস সত্ত্বেও স্বর্ণের দর বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ শতাংশ বছর শেষে রেকর্ডের সম্ভাবনা
রাশিদ রিয়াজ : [২] সম্প্রতি আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধিকে কারণ হিসেবে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। নাম প্রকাশে চীনের একটি সূত্র বলছে করোনা প্রাদুর্ভাবের জন্যে ওয়াশিংটন বেইজিংকে যে দোষারোপ করছে তার কারণেই স্বর্ণের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে। আরটি
[৩] বাজার বিশ্লেষণ করে এমন এক ওয়েবসাইট মার্কেট ওয়াচ বলছে বছর শেষে স্বর্ণের দর ১৯শ থেকে ২ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। [৪] স্প্রট ইঙ্ক’এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার পিটার গ্রসকফ বলেন স্বর্ণ হচ্ছে অনাস্থার থার্মোমিটার। মুদ্রাস্ফীতি অথবা মূল্যহ্রাসের মধ্যেও এ ধাতব তার আর্থিক মান অর্জন করে।
[৬] ২০১১ সালে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১৮৯১ ডলার, চলতি বছর তা অনেক বিনিয়োগকারী স্বর্ণ কিনে রাখেন তার সম্পদের মূল্যহ্রাস যাতে না হয় সেজন্যে। এটি তার পোর্টফলিওর রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করে। স্বর্ণের মজুদ হাতে থাকলে বাজারে সে তার চাহিদা বজায় রাখতে পারে। করোনা পরিস্থিতি লকডাউন অচলাবস্থায় স্বণের্র = চাহিদা আরও বেড়ে যায়। সম্পাদনা : রেজাউল