[১]৯৭ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎসুবিধা পাচ্ছেন : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
কেএম নাহিদ : [২] নসরুল হামিদ আরও বলেন, তরুণদের আগ্রহ ও সচেতনতাই বিদ্যুৎ ও জ¦ালানি খাতকে সুসংহত করবে। বিদ্যুৎ ও জ¦ালানি ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া আবশ্যক। [৩] বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে ২৩ হাজার ৪৩৬ (ক্যাপটিভ ও নবায়নযোগ্য জ¦ালানিসহ) মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে। ৫৮ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে অফ-গ্রিড এলাকার মানুষের জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। [৪] তিনি আরও জানান, জমির প্রাপ্যতা, জ্বালানি পরিবহন সুবিধা এবং লোড সেন্টার বিবেচনায় পায়রা, মহেশখালী ও মাতারবাড়ি এলাকাকে ‘পাওয়ার হাব’ হিসেবে চিহ্নিত করে মেগাপ্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কয়লাভিত্তিক রামপাল ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল প্রজেক্ট, মাতারবাড়ি ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার ক্রিটিক্যাল কোল প্রজেক্ট এবং পায়রা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্প স্থাপনের কার্যক্রম পুরোদমে চলছে। [৫] প্রতিমন্ত্রী বুধবার রাতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সোশ্যাল রিসার্চ গ্রুপের আয়োজনে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি খাতের ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক লাইভ ওয়েবিনারে তরুণ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। সূত্র : বাংলাট্রিউন, কালেরকন্ঠ অনলাইন।