[১]করোনা মোকাবেলায় জাতিসংঘের অংশীদারিত্বে জোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
কেএম নাহিদ : [২] করোনা মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের মধ্যে দৃঢ় অংশীদারিত্বের ওপর জোর দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। বুধবার জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল মন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার সময়ে মন্ত্রী একথা বলেন। [৩] তৈরি পোশাক শিল্প ও রেমিটেন্সের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করে মন্ত্রী বলেন, যেসব বাংলাদেশি ফেরত আসবে, তাদের নতুন দক্ষতা সৃষ্টি, নতুন চাকরি ও সমাজে নতুন করে আত্মীকরণের জন্য জাতিসংঘ কাজ করতে পারে। [৪]বাংলাদেশের বৃহৎ জনসংখ্যার কথা বিবেচনা করে জাতিসংঘের রেসপন্স ও রিকোভারি তহবিল থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বরাদ্দ আশা করেন মন্ত্রী। সূত্র : বাংলাট্রিবিউন, সময়টিভি, আরটিভি।
[৫] মন্ত্রী বলেন, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় কোনও অগ্রগতি না হওয়ায় রোহিঙ্গারা সমুদ্রে ও স্থলপথে বিপদসংকুল যাত্রা করছে, যার পরিণতি হচ্ছে ভয়াবহ। রাখাইনে প্রত্যাবাসন সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টি করতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান।
[৬] আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো বলেন, কোভিড-১৯ এর আর্থসামাজিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার জন্য জাতিসংঘ বাংলাদেশকে সার্বিক সহায়তা দেবে। রোহিঙ্গা বিষয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে আরও গঠনমূলক কাজ করার প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করেন সেপ্পো।