[১]লোকসানে কনভেনশন হল মালিকরা [২]বন্ধ ডেকোরেটর ব্যবসা, বেকার কর্মীরা
শরীফ শাওন : [৩] পুলিশ কনভেনশন হল, জিনজিয়ান, সেনা মালঞ্চ, সেনা কুঞ্জ, গল্ফ গার্ডেন, পল্লবী, রুপালী, ময়ুরী, আনন্দ কমিউনিটি সেন্টার দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে অনেক ডেকোরেটর প্রতিষ্ঠান ও তাদের কর্মীরা। বিয়ে ও জন্মদিন পালনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে মিরপুর ১০ থেকে ১২ নম্বর পর্যন্ত রয়েছে প্রায় ১৮ থেকে ২০টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি সেন্টার ও চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। এছাড়াও এলাকাটিতে নিউপল্লবী, গাউসিয়া, লিটন ও মুন্না ডেকোরেটরসহ প্রায় অর্ধশত ছোট ডেকোরেটর কোম্পানি রয়েছে। কোভিড সংকটে ২০ মার্চ থেকে বন্ধ এসকল প্রতিষ্ঠান, নেই ব্যক্তিগত অর্ডার।
[৪] পুলিশ কনভেনশন হল কর্তৃপক্ষ জানায়, হলটিতে প্রতিমাসে গড়ে ৩০ থেকে ৩৫টি অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। তবে ২০ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে কার্যক্রম। সরেজমিনে দেখা যায়, কার্যক্রম না থাকায় ফাঁকা কনভেনশন হল। [৫] রুপালি কমিউনিটি সেন্টারের স্বত্ত্বাধিকারী মতিউর রহমান বলেন, প্রতিমাসে ভাড়া এবং স্টাফ কর্মী বাবদ লোকসান গুনতে হচ্ছে প্রায় দেড় লাখ টাকা। এর আগে প্রতি মাসে সেন্টারটিতে গড়ে ১৮ থেকে ২০টি অনুষ্ঠান পরিচালিত হতো। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে হয়তো ১ বছর সময় লাগতে পারে। [৮] ফেকু মিয়া ক্যাটারিংয়ের স্বত্ত্বাধিকারী ফজলে ইমরান বলেন, প্রতিমাসে আমরা কমবেশি ৩০টি অর্ডার পেয়ে থাকি। বর্তমানে কাজ না থাকলেও বিভিন্ন খাতে লোকসান গুনতে হচ্ছে মাসপ্রতি ৮৫ হাজার টাকা।