[১]অর্থবছরের প্রথম মাসে রেকর্ড রেমিটেন্স , রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩,৭১১ কোটি ডলার
সোহেল রহমান : [৩] রেকর্ড পরিমাণ রেমিটেন্স আসা ও রিজার্ভ বাড়ায় দেশের প্রবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। [৪] বুধবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
[৫] সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করোনা ভাইরাস মহামারীর চলমান সংকটের মধ্যেও প্রবাসী আয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত রয়েছে। জুলাই মাসের আরও দুই দিন বাকি থাকতেই পুরো জুন মাসের চেয়েও বেশি প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। চলতি মাসের ২৭ দিনে ২২৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ প্রেক্ষিতে মাসের শেষে এটি প্রায় ২৫০ কোটি ডলারে উন্নীত হতে পারে। বাংলাদেশের ইতিহাসে একক মাসে এর আগে কখনো এত পরিমাণ রেমিটেন্স আসেনি। গত জুনে রেমিটেন্স প্রবাহের পরিমাণ ছিল ১৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার। প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিটেন্সের বিপরীতে ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে এটি সম্ভব হয়েছে।
[৬] সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রবাসী আয়ে রেকর্ড গড়ার পাশাপাশি গত মঙ্গলবার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ হাজার ৭১১ কোটি ডলারের নতুন রেকর্ড ছুঁয়েছে। যা এযাবতকালের মধ্যে সর্ব্বোচ্চ। রিজার্ভের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে রেমিটেন্সের আন্তঃপ্রবাহ। প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয় হিসেবে এই রিজার্ভ দিয়ে নয় মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। গত ৩০ জুন দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩ হাজার ৬০১ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার। সম্পাদনা : রেজাউল