• প্রচ্ছদ
  • আমার দেশ
  • আমাদের বিশ্ব
  • খেলা
  • ইসলামি চিন্তা
  • অমৃত কথা
  • বিনোদন
  • আজকের পএিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • নগর সংস্করণ
  • মিনি কলাম
  • খ্রিস্টীয় দর্পণ
  • প্রবারণা পূর্ণিমা

প্রথম পাতা • শেষ পাতা

বিমান বাহিনীর ১১ ও ২১ স্কোয়াড্রনকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী
আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত আমাদের লক্ষ্য আর্থসামাজিক উন্নতি

প্রকাশের সময় : February 24, 2021, 12:00 am

আপডেট সময় : February 23, 2021 at 10:41 pm

অর্থনীতি ডেস্ক : দেশেই যুদ্ধবিমান তৈরির আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আমাদের একটা আকাক্সক্ষা আছে, বাংলাদেশেই আমরা আমাদের যুদ্ধ বিমান তৈরি করতে পারবো। সেজন্য এর ওপর গবেষণা করা এবং নিজেরা যাতে আকাশ সীমা রক্ষা করতে পারি সেভাবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
মঙ্গলবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে বিমান বাহিনীর ১১ এবং ২১ স্কোয়াড্রনকে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। যশোরে বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ শুরু করেছে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি অ্যারোনটিক্যাল সেন্টারও নির্মাণ হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানে দেশেই যুদ্ধ বিমান তৈরির জন্য এর ওপর গবেষণা করা যাবে। একইসঙ্গে এর মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ আমরা নিয়েছি। ইনশাল্লাহ আমরা এ ব্যাপারে সাফল্য অর্জন করবো বলে বিশ্বাস করি।’ তিনি বলেন, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণে উৎকর্ষ আনতে বিমান বাহিনী একাডেমির জন্য এ ঘাঁটিতে নির্মাণ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের‘বঙ্গবন্ধু কমপ্লেক্স’। মহাকাশ গবেষণা, দেশের বিমান বাহিনী এবং বেসামরিক বিমানকে দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে আমরা প্রতিষ্ঠা করছি ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় হবে লালমনিরহাটে। এসব কার্যক্রম বিমান বাহিনীর সক্ষমতাকে বহুলাংশে বৃদ্ধি করেছে।’
বিমান সেনাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১১ স্কোয়াড্রনকে বৈমানিকদের মৌলিক উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং ২১ স্কোয়াড্রনকে দেশের আকাশসীমা প্রতিরক্ষায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ আজ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক ‘জাতীয় পতাকা’ প্রদান করা হলো। এ সম্মান ও গৌরব অর্জন করায় আমি ১১ স্কোয়াড্রন এবং ২১ স্কোয়াড্রনকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। কর্মদক্ষতা, পেশাদারিত্ব এবং দেশসেবার স্বীকৃতি হিসেবে যে পতাকা আজ আপনারা পেলেন, তার মর্যাদা রক্ষার জন্য এবং দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য ও আন্তর্জাতিকভাবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যখন দায়িত্বপালন করেন, আমি মনে করি, আপনারা সব সময় যেকোনও ত্যাগ স্বীকারে আপনারা সব সময় প্রস্তুত থাকবেন। তিনি বলেন, ২১ স্কোয়াড্রন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সম্মুখ সারির নিবেদিত আক্রমণাত্মক স্কোয়াড্রন। এ স্কোয়াড্রন এফটি-৬ এবং এ-৫ যুদ্ধবিমান পরিচালনার মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে এ স্কোয়াড্রন আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা শনাক্তকরণ অঞ্চলের সর্বোচ্চ শেষ সীমানায় পর্যবেক্ষণ মিশন পরিচালনা করে যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। বিমান বাহিনীর প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় এবং বিভিন্ন বৈদেশিক মিশনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যরা আত্মত্যাগ, কর্তব্যনিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য বয়ে আনছে সম্মান ও মর্যাদা। যা বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে। সূত্র : বাংলাট্রিবিউন, বিডিনিউজ, বাংলানিউজ, সারাবাংলা। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও

সম্পাদক

নাসিমা খান মন্টি

09617175101, 01712158807

[email protected]

১৩২৭, তেজগাঁও শিল্প এলাকা (তৃতীয় তলা) ঢাকা ১২০৮, বাংলাদেশ। ( প্রগতির মোড় থেকে উত্তর দিকে)