মাহমুদুল আলম : নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান সংসদকে জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ সমুদ্রবন্দর হিসেবে পায়রাবন্দরের কাজ শেষ করা হবে। পায়রাবন্দর নির্মাণ প্রকল্পটি জিটুজি এবং এফডিআই ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা হবে। সরকারের পক্ষ থেকে জমি ও অবকাঠামো নির্মাণ করে দেওয়া হবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের নিজস্ব অর্থে এ প্রকল্পে বিনিয়োগ করবেন।
সংসদে গতকাল জাতীয় পার্টির সদস্য এ কে এম মাঈদুল ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে নৌপরিবহনমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। সকাল ১০টা ৫১ মিনিটে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। এরপর প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
মন্ত্রী আরও বলেন, তিন ধাপে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে বহির্নোঙরে ক্লিংকার, সার ও অন্যান্য পণ্যবাহী জাহাজ আনয়ন ও লাইটার জাহাজের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরে পরিবহণ করা হবে। ২০১৮ সালের মধ্যে টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। ২০২৩ সালে পূর্ণাঙ্গ বন্দর নির্মাণ শেষ হবে।
সম্পাদনা : হাসিবুল ফারুক চৌধুরী