হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মানুষের জামাআতের সঙ্গে নামাজ পড়ার নেকী, তার বাড়িতে নামাজ পড়ার চেয়ে ২৫ বা ২৭ গুণ বেশি। আর তা এ জন্য যে, যখন কোনো ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে নামাজ আদায়ের উদ্দেশে মসজিদে আসে তখন তার মসজিদে প্রবেশ করা পর্যন্ত প্রত্যেক পদক্ষেপের বিনিময়ে একটি মর্যাদা উন্নত হয় ও একটি পাপ মোচন করা হয়। অতঃপর যখন সে মসজিদে প্রবেশ করে, তখন যে পর্যন্ত নামাজ তাকে (মসজিদে) আটকে রাখে, সে পর্যন্ত সে নামাজের মধ্যেই থাকে। আর ফেরেশতারা কোনো ব্যক্তির জন্য সে পর্যন্ত রহমতের দোয়া করতে থাকেন, যে পর্যন্ত সে ওই স্থানে বসে থাকে, যে স্থানে সে নামাজ আদায় করেছে। ফেরেশতারা বলেন, ‘হে আল্লাহ! এর প্রতি দয়া কর, হে আল্লাহ! একে ক্ষমা কর, হে আল্লাহ! এর তওবাহ কবুল কর।’ [বুখারি ও মুসলিম]
গ্রন্থনা : ওয়ালি উল্লাহ সিরাজ