• প্রচ্ছদ
  • আমার দেশ
  • আমাদের বিশ্ব
  • খেলা
  • ইসলামি চিন্তা
  • অমৃত কথা
  • বিনোদন
  • আজকের পএিকা
    • প্রথম পাতা
    • শেষ পাতা
  • নগর সংস্করণ
  • মিনি কলাম
  • খ্রিস্টীয় দর্পণ
  • প্রবারণা পূর্ণিমা

প্রথম পাতা

ফরিদউদ্দীন মাসঊদ
জামায়াতকে নিষিদ্ধ না করার সরকারের কৌশল বুমেরাং হতে পারে

প্রকাশের সময় : July 2, 2016, 1:18 am

আপডেট সময় : July 2, 2016 at 1:18 am

আরিফ : মানুষ হত্যা মহাপাপ। ইসলাম কখনই এটি অনুমোদন করে না। কিছু বিপদগামী ইসলামের নামে মানুষ খুন করছে। বাংলাদেশেও সাম্প্রতিক সময়ে ইসলামের নামে তরুণদের বিপথে ঠেলে দেয়ার চেষ্টা করছে একশ্রেণির ধর্ম ব্যবসায়ী। এ থেকে তরুণদের বাঁচাতে সম্মিলিত উদ্যোগ দরকার। এ চেষ্টায় শরিক হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানের খতিব আল্লামা ফরিদউদ্দীন মাসঊদ। সম্প্রতি লক্ষাধিক আলেমের স্বাক্ষর সম্বলিত জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া প্রকাশ করেছেন।Masud
তিনি ইকরা বাংলাদেশ ইসলামি গবেষণা পরিষদের প্রধান নির্বাহী। ইকরার অফিসে বসেই কথা হয় তার সঙ্গে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ, পুরোহিত, যাজক, ব্লগার, লেখক, শিক্ষককে কুপিয়ে নৃশংস হত্যা এবং জামায়াতের রাজনীতি এবং গণজারগরণ মঞ্চে একাত্মতা প্রকাশ করার কারণসহ নানা বিষয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন।
জামায়াতকে কেন নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না-এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা কেন করা হচ্ছে না তা সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারছি না। সরকারের কৌশলও থাকতে পারে। তবে আমি সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিতে চাই, এই কৌশলটা বুমেরাং হয়ে যেতে পারে। এই কৌশলটা জনগণের পক্ষে হবে না।
জামায়াত নিষিদ্ধ হলেই সব নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে? মাসঊদ বলেন, নিয়ন্ত্রণের কথা বলছি না। হয়তো তারা আন্ডারগ্রাউন্ডে তাদের কাজ চালাইতে পারবে। তবে আন্ডারগ্রাউন্ডে আন্দোলন প্রাণ পায় না। আন্ডারগ্রাউন্ডে তারা এখনও খুন-খারাপি চালাচ্ছে। এখনও সন্ত্রাসী কর্মকা- চালাচ্ছে।
নিষিদ্ধ হলে তারা নতুন নামে দল করতে পারে। যেহেতু এই দেশে সবার দল করার অধিকার আছে। তখনতো আর জামায়াতে ইসলামের জন্য করবে না। কিন্তু তারা যদি ওই আদর্শ নিয়ে করে তখন আবার জনগণ প্রতিহত করবে। আমি মনে করি যেহেতু আজ পর্যন্ত তারা ভুল স্বীকার করেনি। জনগণের কল্যাণে কিছুই করেনি। আজ পর্যন্ত যেহেতু তারা শান্তির পথে আসেনি। সুতরাং তাদেরকে কোনো সুযোগ দেয়া সরকারের উচিত হবে না বলে আমি মনে করি।
তিনি বলেন, নাস্তিক ব্লগারদের উত্থান গণজাগরণ মঞ্চ থেকে নয়। গণজাগরণ মঞ্চ হয়েছিল যুদ্ধাপরাধবিরোধী একটি আন্দোলন। এখানে হিন্দুও ছিল, খ্রিস্টান ছিল, নাস্তিকও ছিল। আর নাস্তিক ব্লাগারের বিষয়টি জানা গেছে অনেক পরে। ওই সময়তো আর জানা যায়নি। আমি যখন গিয়েছি, সমর্থন দিয়েছি যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারটা। মূলত রাজিব হত্যাকা-ের পর জানা গেছে, রাজিবকে। এইটাতো আর এই কথা বুঝায় না আমি ব্লগারদের মাধ্যমে নবী রাসূল (স.) অপমান করে আসছি।
সূত্র : বাংলামেইল

সম্পাদক

নাসিমা খান মন্টি

09617175101, 01708156820

[email protected]

১৩২৭, তেজগাঁও শিল্প এলাকা (তৃতীয় তলা) ঢাকা ১২০৮, বাংলাদেশ। ( প্রগতির মোড় থেকে উত্তর দিকে)