আন্তর্জাতিক ডেস্ক : প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোকে অস্থিতিশীল করতে সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপকে প্ররোচিত করার অভিযোগে ভেনিজুয়েলায় এক মার্কিন নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার সরকার একথা জানায়। বাসস
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গুস্তাভো গঞ্জালেস লোপেজ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেন, এসইবি আইএন গোয়েন্দা সংস্থা কারাকাসের উপকণ্ঠে অবস্থিত সরকারি হাউজিং কমপ্লেক্স সিউদাদ ক্যারিবিয়া থেকে ৩০ জুন জোশুয়া হল্টকে গ্রেফতার করে।
তিনি আরো জানান, সেখান থেকে হল্টের সঙ্গে আরো ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয় এবং বন্দুকযুদ্ধে ভেনিজুয়েলার অপর ছয় নাগরিক প্রাণ হারায়। তিনি জানান, সেখানে বিদেশি নাগরিকদের গুলি করার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। এদিকে এ মাসের গোড়ার দিকে মার্কিন সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়, এক নারীকে বিয়ে করতে ভেনিজুয়েলায় যাওয়ার পর হল্ট গ্রেফতার হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পুলিশের ব্যাপক তল্লাশি অভিযানের দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করার সময় হল্টকে গ্রেফতার করা হয়। মার্কিন সংবাদমাধ্যমের খবরে আরো বলা হয়, হল্টকে গ্রেফতারের ঘটনায় তার পরিবার বিচলিত হয়ে পড়েছে। কোন এক ভুলবোঝাবুঝি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে তারা মনে করছে। হল্ট ভেনিজুয়েলার তার নতুন স্ত্রীর সঙ্গে সপ্তাহব্যাপী মধুচন্দ্রিমা যাপন করে ফিরে আসার পর কারাকাসে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার নতুন পরিবারের মার্কিন ভিসার জন্য অপেক্ষা করার সময় সরকারি হাউজিংয়ে নতুন স্ত্রীর অ্যাপার্টমেন্ট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গঞ্জালেস লোপেজ বলেন, স্ত্রীর সাথে গ্রেফতার হওয়া হল্ট স্বীকার করেছেন যে, তিনি একজন প্রশিক্ষিত বন্দুকধারী। তার (মার্কিন) ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সনদ রয়েছে। খবরে বলা হয়, হল্ট যে অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন সেখান থেকে বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র, কারাকাসের মানচিত্র ও কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাকির নায়েকের সমর্থনে মিছিল বেরোল পটনায়। আর সেই মিছিল থেকে উঠল পাকিস্তান জিন্দাবাদ সেøাগান। গত শুক্রবার মিছিলটি করে পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়া নামে একটি সংগঠন। পাটনা সায়েন্স কলেজ থেকে শুরু হয় মিছিল। মিছিল থেকে জাকির নায়েক ও সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসির সমর্থনে সেøাগান তোলা হয়। ভারতীয় সরকারের সমালোচনা মূলকও সেøাগানও ওঠে। আরও আছে। ওই মিছিল থেকেই পাকিস্তান জিন্দাবাদ সেøাগানও তোলা হয়। বিষয়টি সামনে আসতেই সমালোচনার ঝড় ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। খতিয়ে দেখা হয় ভিডিও ফুটেজ। পরে পাকিস্তান জিন্দাবাদ সেøাগান দেওয়ার দায়ে তৌফিক নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
মিছিলের ভিডিও ফুটেজটি ফরেন্সিক তদন্তের জন্য পাঠানো হয়।