আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নির্বাচিত হয়েই আবারও স্বমহিমায় দেখা দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিন্টকে নিশানা করে আমেরিকাবাসীকে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন তিনি। সেই সঙ্গেই ফের উস্কে দিলেন অভিবাসী বিতর্ক। সন্ত্রাস অধ্যুষিত দেশের নাগরিকদের আমেরিকায় প্রবেশ করতে দেওয়া চলবে না। তাদের হাত ধরেই দেশে হিংসা ও মাদক দ্রব্যের বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। বেআইনি অভিবাসন রুখতে সীমান্ত মজবুত করতে হবে। আজকাল
এ পরিস্থিতিতে একমাত্র আমিই আমেরিকাবাসীকে উদ্ধার করতে পারব। আপনাদের হয়ে আমি একা লড়ব। ক্ষমতায় এলে দেশে নিরাপত্তা ও শান্তি ফিরিয়ে আনবই। সন্ত্রাসী হামলার ফলে দেশবাসী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। বর্তমানে দেশজুড়ে হিংসা ও অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
ওবামা সরকারই দরিদ্র্য ও বেকারত্ব বৃদ্ধির জন্য দায়ী। তার আমলেই সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে আমেরিকা। সময় এসেছে আমেরিকায় নেতৃত্ব বদলের।
বর্তমান শাসকদলের থেকে আমাদের চিন্তা-ভাবনা আলাদা। আমেরিকানবাসীকে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য।
হিলারি যোগ্য নেত্রী নন। অন্যের কথায় ওঠেন বসেন তিনি। তিনি সরকারের সঙ্গে যুক্ত থাকাকালীন চার বছরে আমেরিকা কি পেয়েছে? তার নিস্ক্রিয়তার কারণেই মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে আইএস। বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসী হামলা করছে তারা। এই পরিস্থিতিতে লিবিয়ায় আমাদের রাষ্ট্রদূত ও তবাকি কর্মীদের অসহায় অবস্থায় মরার জন্য ফেলে রাখা হয়েছিল। হিলারি শুধু ধ্বংসই আনতে পারেন। অনুগ্রহ করে নভেম্বরে তাকে ভোট দেবেন না। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ