কালাম আজাদ : কেটে গেছে ১৩ বছর। ফলাফল শুধুই আলোচনা। ট্যানারি স্থানান্তর নিয়ে এই যখন অবস্থা, তখন আদালতের রায় কিছুটা হলেও প্রভাবিত করেছে কারখানা মালিকদের। ফলে রায়ের মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানেই সরেছে চারটি কারখানা। আগামী এক মাসের মধ্যে আরও ৪৫টি কারখানা সরিয়ে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারি স্থানান্তরের বিষয়ে গত ১৮ জুলাই আদালতের রায়ের পর থেকে নড়েচড়ে বসেছেন কারখানা মালিকরা। এরই অংশ হিসাবে ইতোমধ্যে ৩৪টি কারখানা গ্যাস-বিদ্যুৎ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা চেয়ে আবেদন করেছে। তবে আদালতের রায় অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত জরিমানার অর্থ প্রদান করেননি কোনো মালিক। অথচ জরিমানার অর্থ জমার সুবিধার্থে ইতোমধ্যে খোলা হয়েছে একটি ব্যাংক হিসাব। সরকারের পক্ষ থেকেও ঠিক করা হয়েছে তদারককারী।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহিন আহমেদ বলেন, আদালতের রায় অনুযায়ী স্থানান্তরিত না হওয়া কারখানা মালিকদের প্রতিদিন এক হাজার টাকা করে জরিমানা প্রদান করার কথা। সে হিসাবে, এক মাসে একটি কারখানাকে দিতে হবে ৩ লাখ টাকা। তিনি জানান, এখন পর্যন্ত কোনো কারখানা মালিক জরিমানার অর্থ প্রদান করেননি। সম্পাদনা : এম আলম