স্পোর্টস ডেস্ক : রবার্ট ব্রুসকেও হার মানায় এই কাহিনী। এর আগে তিন অলিম্পিকে খেলেও স্বর্ণের দেখা পাননি অথচ দেশটির জাতীয় রেকর্ডের তিনভাগই তার দখলে। ২০০৯ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ৪০০ মিটারে চ্যাম্পিয়ন,২০০ মিটার মিডলি ও বাটারফ্লাইয়ে ব্রোঞ্জপদক জয়। পরের বছর ৪০০ মিটারে রৌপ্য জয়।
২০১৩ সালে সাঁতারের প্রতিটি ইভেন্টে বিশ্বরেকর্ড, পরের বছর শর্টকোর্সে ১০০ ও ২০০ মিটারে বিশ্বরেকর্ডসহ ১০০, ২০০ ও ৪০০ মিটার ব্যত্তিগত ইভেন্টেও জয়। ২০১৫ কাজান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ২০০ মিটারে স্বর্ণ! এতোকিছুর জন্য হাঙ্গেরিতে আয়রন লেডি (লৌহ মানবী) বলে ডাকা হয়। তবে হাঙ্গেরিবাসীর দু:খ একটাই, কোনো অলিম্পিক স্বর্ণ নেই কাতিনকা হোসসুর দখলে।
তবে এবার সেই আক্ষেপটা পূর্ণ হলো হোসসুর। নিজের প্রিয় ৪০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলেতে সোনা জিতেছেন এই জলকন্যা, সেটা আবার বিশ্বরেকর্ড করে।
৪ মিনিট ২৬.৩৬ সেকেন্ড সময় নিয়েছেন এই হাঙ্গেরিয়ান কন্যা। দ্বিতীয় স্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের মায়া ডিয়ার্দো রুপা জিতেছেন আরো ৫ সেকেন্ড কম সময় নিয়ে।