বোল্টের রসিকতা
স্পোর্টস ডেস্ক : বেইজিং অলিম্পিকের সেই বিখ্যাত দৌড়টির কথা মনে আছে। শেষ ২০ মিটারে এসে আশ্চর্যজনকভাবে দৌড়ের গতি কমিয়ে দিলেন উসাইন বোল্ট। কারণ তার আশেপাশে আর কেউ ছিলনা। তাই একটু হেলেদুলে বাকিটুকু পার করলেন। আর সেবার ১০০ মিটারে তার টাইমিং ছিল বিশ্বরেকর্ড ৯.৬৯!
প্রতিপক্ষরা নামিদামি হলেও বোল্টের সমপর্যায়ের কেউ নন। তাই হয়তো প্রথমে একটু জোরে দৌড়ালেও ৫০ মিটার যাওয়ার পর দেখলেন সবাই তার পেছনে। এবার আবার রসিকতা করতে শুরু করলেন বোল্ট।
জ্যামাইকান এই তারকার ঠিক পেছনেই ছিলেন কানাডার আন্দ্রে ডি গ্রেসি। দৌড় চলাকালেই বোল্ট তাকে বললেন এতো আস্তে দৌড়াচ্ছো কেন? এটা সেমিফাইনাল চলছে! অনুমিতভাবেই সেমিফাইনালে প্রথম হয়েই ২০০ মিটারের ফাইনালে উঠেছেন বোল্ট। ফাইনালে উঠেছেন কানাডার ডি গ্রেসিও। সম্পাদনা : সৈয়দ নূর-ই-আলম
রিও অলিম্পিকের কুস্তিতে নারীদের ৫৮ কেজি ওজন শ্রেণিতে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন জাপানের কাউরি ইচো। ২০০৪ সালের এথেন্স অলিম্পিকের পর এখন পর্যন্ত এই ইভেন্টে স্বর্ণপদকটাকে নিজের ব্যক্তিগত সম্পদ বানিয়ে ফিলেছেন তিনি।
গতকাল গেমসের ১১তম দিনে রাশিয়ার ভ্যালেরিয়া কোবলোভাকে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে স্বর্ণ জেতেন কাউরি।
অলিম্পিকের ১১তম দিনে পদকের দেখা পেল ভারত। সানিয়া, সাইনা, অভিনবদের বিদায়ের পর মনে হচ্ছিল ১২০ কোটি মানুষের দেশ ভারত হয়তো এবার পদকশূন্য থেকেই অলিম্পিক অভিযান শেষ করবে। ঠিক এমন সময় ভারতের মান বাঁচালেন কুস্তিবিদ সাক্ষী মালিক। প্রথম সেটে ৮-৫ ব্যবধানে হেরে যান সাক্ষী। পরের তিনটি বাউটই এককভাবে প্রাধান্য বিস্তার করে ভারতকে পদকের স্বাদ এনে দেন সাক্ষী।