ডেস্ক রিপোর্ট : বিভিন্ন বিভঙ্গে বিচিত্র গণেশমূর্তি যত্রতত্র লভ্য। এই সব মূর্তির নান্দনিক মূল্য থাকতে পারে, কিন্তু এগুলো বাস্তু-সম্মত নয়।

সব গণপতি-মূর্তি সমান ফলদায়ী নয়।

বাস্তু-বিচারে গণপতি মূর্তি গৃহসমৃদ্ধির সহায়ক। তবে একথা বারবার বলা হয়, সেই মূর্তি যেন ‘সঠিক’ হয়। সাম্প্রতিক সময়ে গণেশ হয়ে উঠেছেন উল্লেখযোগ্য শিল্পবিষয়। বিভিন্ন বিভঙ্গে বিচিত্র গণেশমূর্তি যত্রতত্র লভ্য। এইসব মূর্তির নান্দনিক মূল্য থাকতে পারে, কিন্তু এগুলো বাস্তু-সম্মত নয়। বাস্তু-মতে সঠিক গণপতি মূর্তির লক্ষণগুলো এই প্রকারÑ

১. যারা গৃহসুখের সন্ধানে রয়েছেন, তারা সাদা রঙের গণেশমূর্তি কিনবেন। শুধু মূর্তি নয়, শ্বেত গণেশের ছবিও ঘরে রাখা জরুরি। ২. আত্মোন্নতির সন্ধান করেন যারা, তাদের জন্য সিঁদুর-রঙা গণেশমূর্তি প্রশস্ত। ৩. বাড়িতে সাধারণত উপবিষ্ট গণপতি রাখা হয়। এতে গৃহশান্তি স্থায়ী হয়। সৌভাগ্যও আসে। ৪. বাড়িতে যে গণেশমূর্তিই রাখুন না কেন, লক্ষ্য রাখবেন তার শুঁড় যেন বাঁদিকে বাঁকানো থাকে। ডানদিকে শুঁড় হেলোানো গণপতিকে তুষ্ট করা কঠিন। ৫. কর্মস্থলে যদি কেউ গণেশমূর্তি বসাতে চান, তিনি যেন দ-ায়মান গণপতিকেই আনেন। এই মূর্তি কর্মোদ্যোগ সঞ্চারিত করে। ৬. গণপতি মূর্তির সঙ্গে বাহন ইঁদুর যেন অবশ্যই থাকে। সেই সঙ্গে যেন থাকে মোদক বা লাড্ডু। ৭. পুজোর ঘরে একাধিক গণেশমূর্তি রাখবেন না। এতে বাস্তুগুণ নষ্ট হয়।