কাশ্মীরে বিক্ষোভকারীরা সিআরপিএফের দুই তৃতীয়াংশ ঘাঁটি দখলের চেষ্টা করেছে
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জুলাইয়ের দ্বিতীয় সপ্তাহে হিজবুল মুজাহেদিনের তরুণ নেতা বুরহান ওয়ানি ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিহত হলে বিক্ষোভ প্রতিবাদে ফেটে পড়ে গোটা কাশ্মির। পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য শ্রীনগরসহ কাশ্মিরের অন্তত ৪০টি স্থানে পুনরায় সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়। ছয় বছর পর এ সব স্থানে আবার সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আস্থা গঠনের উদ্দেশ্য এ সব স্থান থেকে ২০১০ সালে সিআরপিএফ’এর ঘাঁটি উঠিয়ে দেয়া হয়েছিল। আইআরআইবি
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরে এ কর্মকর্তা আরো বলেন, কাশ্মিরে সিআরপিএফ’এর ৬০০ ঘাঁটির মধ্যে ২৪২টি ঘাঁটির ওপর হামলা হয়েছে। ২০১০ সালে কাশ্মিরে ভারত বিরোধী গণ-আন্দোলনের সময়েও এ জাতীয় সংঘবদ্ধ হামলা হয় নি দাবি করে তিনি বলেন, ঘাঁটি রক্ষায় বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে সিআরপিএফ।
শ্রীনগরে নিয়োজিত সিআরপিএফ’এর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, কাশ্মিরে ভারতীয় এই আধা সামরিক বাহিনীর ৭০০ কোম্পানি অর্থাৎ প্রায় ৭০ হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। অবশ্য সান্ধ্য আইন তুলে নেয়া সত্ত্বেও সিআরপিএফ’কে লক্ষ্য করে ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীদের পাথর ছোঁড়া এখনো বন্ধ হয় নি বলেও জানান তিনি। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ