আজাদ হোসেন সুমন: জীবিত অবস্থায় কল্যাণপুরের জঙ্গি আস্তানায় যাতায়াত ছিল তামিম চৌধুরীর। গত ২ বছর ধরে আনসারুল্লাহ বাংলাটিম (এবিটি) ও নব্য জেএমবির সঙ্গে রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে কারা বেশি জিহাদী। এরই ধারাবাহিকতায় নাস্তিক আখ্যা দিয়ে ব্লগারদের একের পর এক হত্যা করে এবিটি। এর মাস্টারমাইন্ড হচ্ছে মেজর জিয়া। নব্য জেএমবির সদস্যরা তামিম চৌধুরীকে বলেছিলÑ এবিটি সামরিক কমান্ডার একজন মেজর। আমাদের দলের প্রশিক্ষক বা নেতৃত্বে একজন মেজর থাকলে ভালো হতো। তখন তামিম চৌধুরী বলেছিল, আমাদের দলেও একজন মেজর আছেন, তার নাম মুরাদ (মেজর জাহিদ)। তিনি খুব শিগগিরই তোমাদের প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় আদেশ-নির্দেশ দেবেন। এর কিছুদিন পর থেকে মেজর মুরাদের আবির্ভাব ঘটে। তিনি গোপন আস্তানায় জঙ্গিদের সামরিক স্টাইলে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন। গ্রেফতারকৃত জঙ্গিদের কাছ থেকে এ তথ্য পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। সম্পাদনা: হাসিবুল ফারুক চৌধুরী