যুক্তরাষ্ট্রের অতি নজরদারিতে বিরক্ত মুসলমানরা
নূসরাত জাহান : সন্ত্রাস আর মুসলমান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রর এমনিতেই এক পা এগিয়ে। তাদের ভাবটা এমন মুসলমিরাই সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত। আর এ বিষয়টি প্রতিষ্ঠা করতেও তারা নিরলসভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসী হামলার কারণে বেশ বেকায়দায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানরা। নানা ঝামেলাই পড়তে হচ্ছে তাদের তা তারা যে দেশের নাগরিকই হোক না কেন।
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যে লাখ খানেক সোমালীয়র বাস। যাদের বেশিরভাগই মুসলমান। সম্প্রতি মিনেসোটায? সোমালীয় এক ব্যক্তির হামলা চালানোর পর নতুন করে মুসলমান আর সন্ত্রাসবাদের বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। ইউরোপের অনেক দেশের মতোই যুক্তরাষ্ট্রেও এখন অভিবাসী হিসেবে মুসলমানদের ঠেকাতে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তাদের ওপর বাড়োনো হচ্ছে নজরদারি। তবে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ থেকে পালিয়ে আসা এসব মানুষের মধ্যে শিক্ষা, সচেতনতা বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য নানা পদক্ষেপো নিয়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষের এ ধরনের পদক্ষেপে বিরক্ত সেখানকার স্থানীয? লোকজন। স্থানীয? বাসিন্দা বুরহান মাহমুদ বলছেন, ‘একজন খুনি বা ধর্ষককে ধরতে এমন কর্মসূচি কী নেওয়া হয়? সেখানে শুধু একটি কমিউনিটির মানুষের জন্য জাতীয় কমসূচি চালু করা হয?েছে কেন? ব্যাপারটা এমন যে গুটি কয?েক সন্ত্রাসীকে ধরতে পুরো কমিউনিটির মানুষকে টার্গেট বানাচ্ছে। অল্প কয?েকজনের জন্য আমাদের সবাইকে অপরাধী হিসেবে দেখানো হচ্ছে।’ বুরহানের মতোই মিনেসোটার অনেকেই ক্ষুব্ধ। সামালি শেক্ষার্থীরা স্কুলে বৈষম্যের শিকার হয? বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাদের বেশিরভাগকেই সরকারের বিভিন্ন নজরদারি কর্মসূচির অংশ হিসেবে নিয?মিত পুলিশের কাছে হাজিরা দিতে হয?। সহযোগিতা না পেলে আবার কালো তালিকাভুক্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েই যাচ্ছে। বুরহান বলেন, ‘এখানেমুসলমান গোষ্ঠীর প্রতি মার্কিন সরকারের যে মনোভাব সেটি আপনাকে আরো বেশি মার্কিণ বিরেদ্বষী করে তুলবে।
কারণ এসব কর্মসূচির মাধ্যমে ভয? ছড