আবিদ আনাম
১. ‘তোমরা আল্লাহর পথে ব্যয় কর এবং নিজেদের হাতে নিজেদের ধ্বংসের মধ্যে নিক্ষেপ কর না। তোমরা সৎ কাজ কর, আল্লাহ সৎকর্মপরায়ণ লোককে ভালোবাসেন।’ বাকারাহ ২/১৯৫
২. ‘আল্লাহ ও তার রাসূলের নিকট মুশরিকদের চুক্তি কি করে বলবৎ থাকবে? তবে যাদের সঙ্গে মসজিদুল হারামের সন্নিকটে তোমরা পারস্পরিক চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছিলে, যে পর্যন্ত তারা তোমাদের চুক্তিতে স্থির থাকবে, তোমরাও তাদের চুক্তিতে স্থির থাকবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদেরকে পছন্দ করেন।’ তওবা ৯/৭
৩. ‘তারা মিথ্যা শ্রবণে অত্যন্ত আগ্রহশীল এবং অবৈধ ভক্ষণে অত্যন্ত আসক্ত। তারা যদি তোমার নিকট আসে তবে তাদের বিচার নিষ্পত্তি কর না, অথবা তাদের উপেক্ষা কর না। তুমি যদি তাদের উপেক্ষা কর তবে তারা তোমার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। আর যদি বিচার নিষ্পত্তি কর তবে তাদের মধ্যে ন্যায়বিচার কর; নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ মায়েদা ৫/৪২
৪. ‘বল, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ কর। তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের অপরাধ ক্ষমা করবেন। আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু’। আল ইমরান ৩/৩১
৫. ‘নারী, সম্মান, রাশিকৃত স্বর্ণ-রৌপ্য আর চিহ্নিত অশ্বরাজি, গবাদি পশু এবং ক্ষেত-খামারের প্রতি আসক্তি মানুষের নিকট সুশোভিত করা হয়েছে। এসব ইহজীবনের ভোগ্য বস্তু। আর আল্লাহ, তার নিকট রয়েছে উত্তম আশ্রয়স্থল।’ আল ইমরান ৩/১৪
৬. ‘তোমরা যা ভালোবাস তা থেকে ব্যয় না করা পর্যন্ত তোমরা কখনো পূণ্য লাভ করবে না। তোমরা যা কিছু ব্যয় কর, আল্লাহ অবশ্যই সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত।’ আল ইমরান ৩/৯২
৭. ‘না, তোমরা প্রকৃতপক্ষে পার্থিব জীবনকে ভালোবাস এবং আখিরাতকে উপেক্ষা কর।’ কিয়ামাহ ৭৫/২০-২১
৮. ‘তুমি যাকে ভালোবাস ইচ্ছা করলেই তাকে সৎপথে আনতে পারবে না। তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে সৎপথে আনয়ন করেন এবং তিনিই ভালো জানেন সৎপথ অনুসারীদের।’ কাছাছ ২৮/৫৬
৯. ‘তোমাদের জন্য যুদ্ধের বিধান দেওয়া হলো যদিও তোমাদের নিকট ইহা অপ্রিয়। কিন্তু তোমরা যা অপছন্দ কর সম্ভবত তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং যা ভালোবাস সম্ভবত তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। আল্লাহ জানেন আর তোমরা জান না।’ বাকারাহ ২/২১৬