বাংলাদেশে কর আদায় খুব দ্রুত বাড়ানো যাবে না?
একজন দেশপ্রেমিক পর্যবেক্ষক
বাজেট।
বিশাল হয়নি। কারণ গড়ে কেউ কম-বেশি ৩.৫%-এর উপর ট্যাক্স দেয় না, না এবং না। কেউই দেয় না। দেবে না। দেবার কথা ৬৫% ট্যাক্স। পারলে আদায় করেন, যত নিয়ম আছে সব প্রয়োগ করে কানা-কড়িও তুলতে পারবেন না। অনেক নাম নিতে হয়, পারলাম না। পারব না। গার্ডস থাকলে পারতাম। সব ক্যাচাকলে তুলে আনতাম।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুশি যে তার ভ্যাট ১৫%, এটাকে মূল কর ধরি তাহলে তার ভ্যাট ভালো।
আমার ক’বার পড়তে হয়েছে, তারপর হেসেছি। ভ্যাট ১৫% আর ট্যাক্স ৩৫% তাহলে দুটো সমান সমান হয় কী করে? ট্যাক্স নানান ভাবে লেখা হয় ঃড় ঢ়ুুঁষব ঃযব ঢ়ঁনষরপ. ভেবেছিলাম কেউ না কেউ এটা ধরবে বা কোনো পত্রিকা ধরবে বা ঈবহঃৎব ভড়ৎ চড়ষরপু উরধষড়মঁব (ঈচউ) ধরবে। না, ১৬ কোটির কেউ ধরল না। এবার দেখি এটা কে কে ছাপে। যারা ছাপাবে না তারা চোরের দলের লোক। আর যে ছাপাবে সে একজন সৎ লোক।
প্রত্যেকের দুটি করে ট্যাক্স ফাইল আছে, উপর মহল থেকে দেখতে চাইলে ২য় টা দেখানো হয়। সবার বোধহয় বাজেটের উপর লেখা ও বলা শেষ, আর বাজেট যেখানে ছিল সেখানে আছে। আমার মতে বাজেট মোটেও বিশাল নয়। প্রমাণ দিচ্ছি। পরিষ্কার হয়ে যাবে। কেউ কি ৬৫% ট্যাক্স দেয়? না, না এবং না, দেয় কম বেশি ৩.৫%।
কোনোদিন পুরো ট্যাক্স আদায় করতে পারবেন না। কোনো রকমে পারবেন না। হাজার চেষ্টা করেও পারবেন না। একমাত্র উপায় হচ্ছে গত বছর যে যা ট্যাক্স দিয়েছে তারা এর ডবল ট্যাক্স এবার দেবে। ব্যাংক-এর মাধ্যমে ট্যাক্স পরিশোধ করবে, ট্যাক্স ডিপার্টমেন্ট-এর ফোন করার কিছু নেই। ডিজিটাল পদ্ধতিতে ট্যাক্স দেবে যখন সেটা বা শুরু সম্ভব হয়। ওঃ রং সঁংঃ ধহফ সধহফধঃড়ৎু.
সত্যি কথা বলি, মন দিয়ে শোনেন। ঞযড়ঁময ও ধস হড়ঃ ধ ংঢ়বপরধষরংঃ. বাজেটে আমাদের যে ট্যাক্স হবার কথা তা কেউ দেয় না, দিতে পারে না এবং দিতে দেওয়া হয় না। কী করবেন? করেন। কিয়দাংশ আদায় হয় বা আদায় করা হয় বা আদায় করা হয় না। বিরাট আকারে লিখবেন তাহলেও কিছু হবে না।
সহজ-সরলভাবে বলি, গতবছর ট্যাক্স-এ যে যা দিয়েছে সে বা তারা এর দ্বিগুণ ট্যাক্স ব্যাংকে ট্যাক্স একাউন্ট খুলে জমা দেবেন। ওহপড়সব ঃধী-এর ৎবংঢ়ড়হংরনরষরঃু ইধহশ গউ নিজে নেবেন, তা না হলে দ্বিগুণ টাকা জমা না দিয়ে ট্যাক্স ঢ়ধুবৎ কিছু দিয়ে ট্যাক্স সার্টিফিকেট বানিয়ে নেবে। ঘইজ-এর ঈযধরৎসধহ বলেছেন ৩০ হাজার কোটি টাকা ঞধী ধঃ ংড়ঁৎপব-এ গায়েব হয়। কথাটা সত্য নয়। অঃ ংড়ঁৎপব উধাও হয় কম-বেশি ২ লক্ষ কোটি টাকা। প্রতিবছর বাড়ছে। বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে গলায় পাড়া দেন। একমাত্র ঈযরঃঃধমড়হম উধাও করে দেয় দশ হাজার কোটি টাকা। কী করবেন? করেন? ধরেন, কাকে ধরবেন। তার ভেতরে ৩.৫% সরকার পায়, সেটা ধরেনি। ট্যাক্স ডিপার্টমেন্ট বা এনবিআর ও অন্যরা পায় ৩.৫%। বাকি উধাও হয়। যত রকম পাপ কাজ ও দেশবিরোধী কাজে ব্যবহার হয়। মেইন বিলাসিতা। বিদেশে বাড়ি-ঘর কেনা ও ব্যাংকে টাকা জমা রাখা এখন অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। আসলে সঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ নেশায় দাঁড়িয়েছে। ভাঙতে হবে।
বাজেট বড় বা বিশাল কিছুই হয়নি। সেটা যে কজন ট্যাক্স দেন তারা জানেন। এক-চতুর্থাংশ থেকে ছোট বাজেট হয়েছে। কারণ আমরা ট্যাক্স দিই না এবং এনবিআর ট্যাক্স নেয় না। ট্যাক্স সবাই বোঝে না কারণ কঠিন করে তৈরি করা হয় ফলে সবাই ট্যাক্সম্যানের জন্য অপেক্ষা করে। সহজ করে বোঝাইÑ ট্যাক্স ৬৫% আর ভ্যাট ১৫%।
ই-টিন (ব-ঞওঘ) আছে ১৭ লাখ। থাকা উচিৎ ছিল ৭০-৮০,০০,০০০। ওটা পুরা ঘুষে যায়। ৩০ করে ঢ়বৎ যবধফ হলো পুরা ট্যাক্স এর উপরে চায় ই-টিন। আইডি কার্ড-এর মতো ই-টিন দিয়ে চেক করেন। জবঃঁৎহ জমা দেয় না ৭৫ লাখ কোটি। ৭ লাখ লোক ঈদে বিদেশ যায়। আপাতত গত বছর যে যা ট্যাক্স দিয়েছে এবছর তারা দ্বিগুণ দেবে, তার পরের বছর তার দ্বিগুণ দিলে আনন্দে বলা যায় ৩৫% ট্যাক্স আদায় হবে। ৬৫% হলে আরো ভালো। ইতিমধ্যে ঞঅঢ উরমরঃধষরুধঃরড়হ করে ফেলেন। বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রীর ছেলে জয়ের সাহায্য অবশ্যই নেওয়া যেতে পারে।
আমাদের বাজেট একই গোলক ধাঁধায় ঘুরছে। এতে চলবে না, বেরিয়ে যান ঃধহমবহঃরধষষু বাজেটকে দাঁড় করান। কারণ আমাদের ট্যাক্স দেবার কথা লভাংশের ৬৫% কিন্তু এ দেশের কেউই গড়ে ৩.৫% এর উপর ট্যাক্স দেয় না এবং দিতে দেওয়া হয় না। ৬৫% ট্যাক্স কোনো দিন পাবেন না এবং যদি কেউ জোর করে দেয় তাহলে পরের বছর তাকে জবাই করা হয়।
পেতে পারেন ৩৫% তাহলে কী করবেনÑ
গত বছর যারা ট্যাক্স দিয়েছেন তারা এই বছর তার দিগুণ ট্যাক্স জমা দিবেন ব্যাংকে তার নিজস্ব ট্যাক্স একাউন্টে। সঙ্গে যারা ট্যাক্স দিচ্ছেন না তাদেরকেও যুক্ত করুন। ইচ্ছা করলেই করা যায়। ইচ্ছা করে তাদেরকে যুক্ত করা হচ্ছে না। তাদের থেকে ঘুষ নেওয়া হয়। ভ্যাট ১৫% থাকবে, তবে আদায় করতে হবে। ভ্যাট দুর্নীতিতে ভরা। শুধু যারা ডিজিটাল পদ্ধতির মধ্যে আছেন তারাই কেবল পুরা ভ্যাট প্রদান করে থাকেন। বাকিরা ফাঁকি দিয়ে থাকেন। পুরা ফাঁকি। ১ বা ২% ভ্যাট দেয়।
তার পরের বছর ৩৫% ট্যাক্স পরিধির মধ্যে পৌঁছে গেলে এদেশ থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার লেভেলে পৌঁছে যাবে। ট্যাক্স ৩৫% আদায় করলে তখন বাজেট বিশাল বাজেটে পৌঁছে যাবে।
প্রয়োজনে ওয়েস্ট ইউরোপকে দু’দশটা টিম (ঃবধস) কিছু ট্যাক্স রিটার্ন পরীক্ষা করে দেখা যাক যে, এ দেশে কেউ ১০% ট্যাক্স দেন না। পার্সোনাল ট্যাক্স এর অবস্থা একটু ভালো। এটাকে ১০০% করতে হবে। যারা ট্যাক্স দিচ্ছেন না বা দিতে দেওয়া হয় না, বুঝে নিন কাদের কথা বলছি। ব্যাংকে গতবছরের ট্যাক্স রিটার্ন ংধু ১,০০,০০০ কোটি টাকা দিয়েছেন এবছরে শুধু ২,০০,০০০ কোটি টাকা দিলেই হবে। কেউ কোনো প্রশ্ন করবে না। ব্যাংক নাম এবং টিন নং সহ ট্যাক্স জমা দিন।
তা যদি হয় সরকার যা যা করতে চায় তা সব কিছু করতে পারবে। সরকার করলে, আমরা পেলাম। পুরো ঢাকার উপরে মেট্রোরেল থাকবে, গভীর সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর এবং সব রাস্তা ডাবল হয়ে সুপার হাইওয়ে হয়ে যাবে অনায়াসে। বেতন দ্বিগুণ, তিনগুণ বা চারগুণ করতে পারবেন বছরে বছরে। ১২০ তলার পধঢ়রঃধষ ঃড়বিৎ করতে পারবেন। পুরা বাংলাদেশে ১ তলা ও ২ তলার কম কোনো গ্রামে বাড়ি থাকবে না। ইউনিয়নে ৎবংঃৎড়ড়স থাকবে। গ্রামে গ্রামে থাকবে বাগান আর ফুলে ভরা বাগান।
১) সবাই সুচিকিৎসার সুবিধা পাবে। গ্রামের প্রত্যেক বাড়ি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবে নচেৎ জরিমানা হবে। গ্রাম্য ডাক্তার আর ধাত্রী থাকবে। রাস্তা, ড্রেন ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা থাকবে। গ্রামগুলো হবে ছবির মতো। বিশ্বকে এনে এগুলো দেখাতে হবে। বিশ্ব এগুলো দেখে অবাক হবে। ফুলের বাহার দেখবে, সবুজ বাংলাদেশ দেখবে। দেখবে বাংলাদেশের ছবি, তাতে থাকবে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হাতি ও হরিণের ছবি। ময়মনসিংহে পাহাড় থেকে হাতি নামবে। গাছে গাছে থাকবে পাখি।
২) সংবিধান অনুযায়ী হরতাল, বন্দ, ব্যারিকেড ইত্যাদি হবে তবে সব ারড়ষবহপব রিষষ নব ঢ়ঁহরংযবফ ঃযবৎব ধহফ ঃযবহ ড়হ ঃযব ংঢ়ড়ঃ. হরতাল, বন্দ, ব্যারিকেড আহ্বানকারীদের সঙ্গে সঙ্গে অ্যারেস্ট করা হবে।
৩) ঘুষ খাব না, কেউ খাবে না। চুরি, ঘুষ ও দুর্নীতি বন্ধ করা হবে কারণ এগুলো টেরোরিজম। এখান থেকে জঙ্গিবাদীদের অর্থায়ন শুরু হয়। কেউ যদি তা করতে চেষ্টা করে তবে তার জন্য আইনগতভাবে কঠিন দ- বিধান রাখতে হবে। প্রয়োজনে ষরভব রসঢ়ৎরংড়হসবহঃ দিতে হবে। লেখাশেষে বলি যে, এদেশের ১৬ কোটি জনের মধ্যে ১৬ কোটি জনে জানে। জানেন না শুধু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তাকে ঠকিয়েছে অর্থমন্ত্রী ও শীর্ষ একজন।
৪) সকল উপজেলায় ৫০ বেডের হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজ থাকবে।
৫) মুক্তিযুদ্ধের চেতনা : ক) জাতীয়ভাবে ধষষবমরধহপব গ্রহণ করতে হবে এবং সংসদে তা পেশ
করতে হবে।
খ) জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্বাস করতে হবে।
গ) ঝবপঁষধৎরংস এ বিশ্বাস করতে হবে।
ঘ) যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সুসম্পন্ন করতে হবে।
ঙ) মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করতে হবে।
৬) ৫ঃয পড়ষঁসহরংঃ রিষষ নব ৎবসড়াবফ ভৎড়স ধষষ এড়াবৎহসবহঃ ঝবৎারপবং. মুক্তিযুদ্ধের চেতনার লোকদের নেওয়া হবে। সরকারে কেবলমাত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় লালিত লোকেরা থাকতে পারবে।
৭) জামায়াত, রাজাকার, আলবদর, আলশামস্, মুসলিম লীগ, হেফাজতে ইসলামীসহ সকল ইসলামি পার্টিদেরকে তালেবানী পার্টি হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। তারপর সেই সকল পার্টি বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৮) ১০,০০০ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ১০০টি নতুন জেলখানা তৈরি করতে হবে। ট্যাক্স ফাঁকিবাজ, জামায়াত, রাজাকার, আলবদর, আলশামস, মুসলিম লীগ ও তালেবান জাতীয় পার্টিদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে দেশ ও বিদেশের সাহায্য নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাইরের লোকদেরও নিশ্চিহ্ন করতে হবে এবং তা করা সম্ভব। ৯) উরংপরঢ়ষরহবফ উবসড়পৎধপু রং নবঃঃবৎ ঃযধহ রষষ-ফরংপরঢ়ষরহবফ ফবসড়পৎধপু.
১০) মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাহক না হলে কেউ নির্বাচনে আসতে পারবে না। প্রয়োজনে জাতীয়ভাবে ধষষবমরধহপব গ্রহণ করা হবে।
ক) মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে ………………………..
খ) মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিপক্ষে ………………………
১১) ১০০% বিদ্যুৎ ও শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
ইউনিয়ন করা যাবে। মালিকের সঙ্গে আলাপ করা যাবে। মামলা করা যাবে তবে কোনো মিল বা কারখানা একদিনের জন্যও বন্ধ করা যাবে না। অন্য শিফট শান্তিপূর্ণ মিছিল করতে পারবে তবে তা দিনে ১ ঘণ্টার জন্য। মিল, কারখানা ইত্যাদি বন্ধ হলে ফরংসরংংধষ ভড়ৎবাবৎ এবং পত্রপত্রিকায় ছবিসহ এই ঘটনা প্রকাশ করা যাবে।
১২) ঢাকার যানজট অর্ধেকে নামিয়ে আনা যাবে। সরকার প্রয়োজনীয় গাড়ি ছাড়া বাকি সব গাড়ির এলসি খোলা বন্ধ করবে। গাড়ি কারখানায় গেলে প্রয়োজনীয় পার্টস এর জন্য এলসি খোলা যাবে। চলতি গাড়ি অকেজো হলে সেই নম্বরে এলসি খোলা যাবে। ঙফফ হঁসনবৎ গাড়ি একদিন এবং অন্যদিন ঊাবহ হঁসনবৎ গাড়ি চলবে। ১২০০ সিসি এর উপরে ৪/৫ বছর গাড়ি কেনা যাবে না।
১৩) একের অধিক গাড়ির মালিক হতে পারবে না। ৪ বছর পর ধমধরহ ড়ঢ়বহ বাবৎুঃযরহম.
১৪) ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীতে এবং সকল জেলা শহরের রাস্তার স্বল্পতার কারণে মিছিল ও খোলা জায়গায় মিটিং চিরকালের জন্য নিষিদ্ধ করতে হবে। ঈড়াবৎবফ ংঢ়ধপব-এ করতে পারবে তবে মিছিল করা যাবে না। মিছিল করতে হলে তার প্রাইভেট জমিতে রাস্তা বানিয়ে করতে পারবে এবং তা হতে হবে শহরের বাইরে। কক্সবাজার ও কুয়াকাটাকে একটা আন্তর্জাতিক মানের কেন্দ্র বা হাব বানাতে হবে। সেখানে বিদেশি পর্যটকদের সুবিধার জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ আন্তর্জাতিকমানের হোটেল কমপ্লেক্স বানাতে হবে যাতে সাত তারকা মানের সকল সুবিধা থাকবে। ঢাকা টু কুয়াকাটা ঝঁঢ়বৎ ঐরমযধিু করতে হবে।
১৫) এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশনেÑ
ক) বাঙালিরা পাসপোর্ট উঁচু করে ধরে দেখিয়ে পার হয়ে যেতে পারবে।
খ) দু’চারটা দেশ বাদ দিয়ে আর সব দেশের বিদেশি মেহমানদের ভিসা ফিস দিয়ে বাংলাদেশে এন্ট্রি সুবিধা থাকতে হবে। যাকে বলা হয় ারংধ ড়হ ধৎৎরাধষ.
১৬) শব্দদূষণ কমাতে হবে। রাত ১০টার পর সীমিত শব্দতরঙ্গেও মাইক চলবে না। যার যার বাড়ির সামনের আঙ্গিনা ও রাস্তা পরিষ্কার রাখতে হবে। যদি তা না রাখে তবে তাকে গ্রামের পঞ্চায়েত বা শহরের লোকাল কমিউনিটি অফিস থেকে জরিমানা করা হবে।
১৭) রাজনীতি, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কাজে মানুষ ৫% ট্যাক্স দিয়ে ফড়হধঃরড়হ করতে পারবে।
১৮) বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে যা যা করা লাগে তা করতে হবে।
১৯) জবংঢ়বপঃবফ চৎরসব গরহরংঃবৎ-এর কতৃত্বে সবগুলো কাজই করা সম্ভব। ঞওই ৎবঢ়ড়ৎঃ খারাপ সবকিছু শূন্যের কোঠায় থাকবে। বহির্বিশ্ব থেকে মানুষ বাংলাদেশ দেখতে আসবে। এয়ারপোর্ট আগামী চার বছরে প্রয়োজনের তুলনায় খুব ছোট হয়ে যাবে। আপনি যেখানে পৌঁছতে চাচ্ছেন সেখানে আগামী চার বছরেই পৌঁছে যাবেন। ঘবি অরৎঢ়ড়ৎঃ রং সঁংঃ.
প্রধানমন্ত্রী এসব করতে পারেন। এগুলো বাস্তবেই করা সম্ভব তবে আপনার একজন ভালো লোক লাগবেÑ যে সত্য বলতে পারবে সকল প্রকার হুমকি উপেক্ষা করে। আপনি চাইলে সে দায়িত্ব একজন উপযুক্ত লোক নিতে পারে ।
লিখেছি, তবে আবার একবার লিখি যে দেশকে সিঙ্গাপুর বানাতে হলে দরকারÑ
১। ১০০% শিক্ষা
২। ১০০% বিদ্যুৎ ও গ্যাস।
কী করে সম্ভব? ম্যান্ডেলা প্রশ্ন করেন?
লি (খবব) তার কঠোর চেহারা নিয়ে বলেন, “তাই তৃতীয় বিশ্বের কিছুই হয় না।”
ঞঅঢ ঢ়ধুবৎ গড়ে ৩.৫% ট্যাক্স দিয়ে এবার দিবে ২,০০,০০০ হাজার কোটি টাকা। না তা হবে না এবার গড়ে ১৫% ট্যাক্স, ঘড়হ ঘইজ ঞধী, ঘড়হ ঞধী জবাবহঁব এবার সবাই ট্যাক্স টিন নং এবং নামসহ ব্যাংকে জমা দেবেন। অংকে হবে ৪,১৬,৮৮৬ হাজার কোটি টাকা। সেটা তার পরে দাঁড়াবে ৮,২৩,৭৭২ হাজার কোটি টাকা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দিতে যখন পেরেছেন তখন ৩.৫% ট্যাক্সকে ধরে ধরে ১৫% ভ্যাট আদায় করতে পারবেন। চট্টগ্রাম বন্দরসহ সব বন্দর অৎসু-র হাতে দিন।
২০) ১৭ লাখ ব-ঞওঘ-এর ৭ লাখ ট্যাক্স দেয়। আর দেয় না ৭০/৮০০০০০ কারণ তাদের থেকে ঘুষ খেয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
গত বছরে ২০৮৪৪৩ (১৬৩৩৭১) দেয়, এবছর দিবে ২০০০০০ হাজার কোটি টাকা।
উওঢঅঐওঝ ওতঅক.