জুমার দুর্নীতি ও গুপ্ত পরিবারের রাজনীতি
কামরুল আহসান: অবশেষে জুমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার রায় প্রকাশিত হলো। গুপ্ত পরিবারের সঙ্গে তার দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের সমস্ত অভিযোগ প্রমাণিত। দক্ষিণ আফ্রিকার দুর্নীতি বিরোধী পর্যবেক্ষকদল বুধবার অপরাধ তদন্তের জন্য অভিযুক্তদের ডেকে পাঠান এবং ৩৫৫ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন পেশ করে। ৩৫৫ পৃষ্ঠার রায়টির শিরোনামই দেয়া হয়েছে রাষ্ট্র দখল মামলা।
রায় প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিুব্ধ জনতা জ্যাকব জুমার পদত্যাগের দাবি নিয়ে রাস্তায় বিক্ষোভে নামে। কফিন নিয়ে জ্যাকবের মূর্তি পুড়িয়ে তারা প্রতিবাদ করে। অফিস ঘেরাও করে। পুলিশ বিুব্ধ জনতাকে প্রতিহত করার জন্য পানি, রাবার বুলেট ছোড়ে মারে। তবে, বিুব্দ জনতা দাবি করছে এবার তাকে ক্ষমতা থেকে না নামিয়ে তারা রাস্তা ছাড়বে না। ক্ষমতায় থাকার আর কোনো অধিকার তার নেই।
প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকেই জ্যাকব জুমা প্রচণ্ডভাবে সমালোচিত। দুর্নীতি, নারী কেলেঙ্কারী, রাষ্ট্রিয় সম্পদ আত্মসাৎ হেন কোনো অপকর্ম নেই তিনি করেন নি। নেলসন মেন্ডেলার এএনসি দলটির সমস্ত সুনাম তিনি তলানিতে এনে ঠেকিয়েছেন।
জ্যাকব জুমার বিরুদ্ধ প্রধান অভিযোগ তিনি ব্যবসায়ীদের রাজনীতিতে ক্ষমতা খাটানোর সুযোগ করে দিয়েছেন। বিশেষ করে ভারতীয় ব্যবসায়ি গুপ্ত পরিবারকে। গুপ্ত পরিবারই প্রধানত জ্যাকব জুমার দুর্নীতির প্রধান হাতিয়ার হিসেবে আবির্ভূত হয়। কেউ কেউ এমনও প্রশ্ন করেছেন দক্ষিণ অফ্রিকা রাষ্ট্রটি কি আসলে সরকার চালায় নাকি গুপ্ত পরিবার চালায়?
কে এই গুপ্ত পরিবার? ভারতের উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের তিন ভাই অতুল গুপ্ত, অজয় গুপ্ত এবং রাজেশ গুপ্ত। ১৯৯৩ সালে নেলসন মেন্ডেলা যখন ক্ষমতায় আসেন তখন দক্ষিণ অফ্রিকার বাজার ব্যবসায়িদের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। তখন অতুল গুপ্তের বাবা শিবকুমার গুপ্ত অতুল গুপ্তকে আফ্রিকায় পাঠান। ছেলেকে তিনি এই বলে উৎসাহ করেন যে আফ্রিকায় গিয়ে ভাগ্য অন্বেষণ করো। অফ্রিকা একদিন আমরিকা হবে।
১৯৯৩ সালে অতুল গুপ্ত দুভাই অজয় গুপ্ত ও রাজেশ গুপ্তকে নিয়ে দক্ষিণ অফ্রিকায় আসেন। প্রথমে তারা কম্পিউটার যন্ত্রপাতির ব্যবসা শুরু করেন। নাম দেন সাহারা কম্পিউটার। ভারতের বিখ্যাত সাহারা গ্রুপের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। পরবর্তীতে তারা কয়েক বছরের মধ্যে ট্রান্সপোর্ট ও খনি ব্যবসা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকায় বেশ প্রভাবশালী একটি ব্যবসায়িক পরিবার হিসেবে আবিভূত হন। তাদের একটি দৈনিক পত্রিকা এবং একটি খবরের চ্যানেলও আছে। ২০০৯ সালে জ্যাকব জুমা প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগ থেকেই এএনসি দলটির সঙ্গে তাদের সম্পর্ক। তবে সরকার দলের সাথে তাদের সুসম্পর্কের কথা জনগণ জানতে পারে ২০১৩ সালে গুপ্ত পরিবারের একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে জ্যাকব জুমার উপস্থিতির পর থেকে। সে বিয়ের অনুষ্ঠান দণি অফ্রিকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। দেশের জনগণ এক সময় জানতে পারে কাকে কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হবে আড়াল থেকে তা নিয়ন্ত্রণ করে গুপ্ত পরিবার।
সম্প্রতি সহকারি অর্থমন্ত্রী ম্যাকবিসি জুনাস জানিয়েছেন তাকে ২০১৫ সালে মন্ত্রীত্বের প্রস্তাব দিয়েছিল প্ত পরিবারের একজন। এক সময় এও জানা গেছে যে জুমার স্ত্রী বঙি এনগেমা জুমা গুপ্ত পরিবারের জেআইস মাইনিং সার্ভিসের কমিউনিকেশন অফিসার ছিলেন। জুমার মেয়ে দুদুজিলে জুমা সাহারা কম্পিউটারের পরিচালক ছিলেন। জুমার এক ছেলে দুদুজেন জুমাও গুপ্ত পরিবারের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ছিলেন। তাই জনগণ গুপ্ত ও জুমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়েছেন জুপ্তস। সূত্র: বিবিসি
মঙ্গলে প্রাণ আছে কি না, গন্ধ শুঁকে বলবে নাসা?
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সৌরম-লের অন্যান্য গ্রহগুলোতে প্রাণের সন্ধান চলছে পুরোদমে। ইতিমধ্যেই মঙ্গলগ্রহে বিচরণ করছে নাসা – ওই গ্রহে পাঠিয়েছে তিনটি মার্স এক্সপ্লোরেশন রোভার স্পিরিট, অপরচিউনিটি ও কিউরিওসিটি। তিনটিই এখনও পর্যন্ত সফল, তাই ভবিষ্যতে আরও মার্স রোভার পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে নাসার। একটি রোভার-এর কাজ হল, গ্রহের বুকে হেঁটে চলে বেরিয়ে নানা ধরনের নমুনা সংগ্রহ করা এবং বিশদ গ্রহের ছবি তোলা। রোভারের তোলা ছবিগুলো দিয়েই বিজ্ঞানীরা তৈরি করবেন গ্রহের বিশদ মানচিত্র যাতে এর পরে যখন মহাকাশচারীরা পা দেবেন গ্রহে অর্থাৎ ম্যানড মিশন যাবে মঙ্গলগ্রহে, তখন তাদের বিশেষ সুবিধা হয়। এবেলা
এখনও পর্যন্ত মঙ্গলগ্রহে প্রাণের উপস্থিতির কোনো প্রত্য প্রমাণ নেই। সম্ভাবনাময় কিছু কু হয়তো পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু যদি থাকে এমন কোনো সেন্সর যা প্রাণের উপস্থিতি থাকলেই অ্যালার্ট দেবে, তবে বিজ্ঞানীদের বিশেষ সুবিধা। তাই এমনই একটি যন্ত্র তৈরির কাজে হাত দিয়েছেন নাসার প্রযুক্তিবিদরা। তারা তৈরি করছেন একটি বিশেষ বায়ো-ইন্ডিকেটর লিডার যন্ত্র। এই বিশেষ প্রযুক্তির যন্ত্রই নাকি স্রেফ গন্ধ শুঁকে বলে দিতে পারবে যে কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কি না। এই সেন্সর যন্ত্রটি পরবর্তী মার্স রোভারে আটকে দিলেই ব্যাস। যদি সত্যিই সে গ্রহে কোথাও কোনো গাছ বা প্রাণী থেকে থাকে, তবে ধরা পড়বে সেন্সরে।
নাসার ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এই যন্ত্রটি হল এক ধরনের রিমোট সেন্সিং রাডারের মতো। তবে এখানে রেডিও ওয়েভের পরিবর্তে আলোর সাহায্যে আবহম-লের ধূলিকণা পর্যবেণ করবে যন্ত্রটি এবং পর্যালোচনা করবে তার গন্ধও। জানা গিয়েছে, রোভারের উপরের দিকে অনেকটা নৌকোর মাস্তুলের মতো অংশে লাগানো থাকবে এই সেন্সরটি যাতে আলট্রাভায়োলেট লেজারের মাধ্যমে ধূলিকণা পর্যবেণে সুবিধে হয়। সেই ধূলিকণা সাম্প্রতিক কোনো জৈব প্রক্রিয়ার ফলে তৈরি হয়েছে নাকি বহুদিন আগেই তৈরি হয়েছিল, তাও খুঁজে বার করবে এই যন্ত্র। কয়েকশ মিটার দূর পর্যন্ত কাজ করবে এই সেন্সর বলে জানা গিয়েছে। মার্স রোভার ছাড়াও মার্স প্রদণিরত স্পেসক্রাফটেও এই সেন্সরটি লাগানোর ভাবনাচিন্তা চলছে। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ
শূন্য নিঃসরণের ট্রেন চালু করছে জার্মানি
পরাগ মাঝি: পৃথিবীর প্রথম শূন্য নিঃসরণের ট্রেন চালু করতে যাচ্ছে জার্মানি। এ ট্রেন চলবে হাইড্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে। কোরাডিয়া ইলিন্ত নামের এ ট্রেনটি বাতাসে কেবল জলীয়বাষ্পই নিঃসরণ করবে। দেশটির প্রায় ৪ হাজার ডিজেলচালিত ট্রেনের বিকল্প হতে পারে এই ব্যাবস্থা বলে ভাবছে কর্তৃপক্ষ।
‘ডাই ওয়েল্ট’র বারাত দিয়ে বুধবার ইনডিপেন্ডেন্ট জানায়, ফরাসি কোম্পানি অলস্টমকে ইতোমধ্যেই আরও প্রায় ১৪টি এ ধরনের ট্রেনের অর্ডার দিয়ে রেখেছে জার্মান কর্তৃপক্ষ। ফলাফল ভালো হলে আরও বেশি পরিমাণে শূন্য নিঃসরণের ট্রেন আমদানি করবে জার্মানি।
এ বছরের শেষের দিকে ট্রেনটি জার্মানিতে পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে। আগামী বছরের শুরু থেকে এটি জনপরিবহনে ব্যবহৃত হবে।
এ ধরনের ট্রেনের প্রথম প্রদর্শনী হয়েছিল বার্লিনে ‘ইনো-ট্রান্স ট্রেড শো’তে। দূরপাল্লার যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে এটিই হবে প্রথম হাইড্রোজেনচালিত ট্রেন।
নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, ডেনমার্ক- এ ধরনের ট্রেন চালু করার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে। ইলিন্তে ট্রেনে থাকবে প্রচুর লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি; হাইড্রোজেন ফুয়েল ট্যাঙ্ক থেকে যেগুলো শক্তি পাবে। ব্যাটারিগুলো ট্রেনের ছাদে স্থাপন করা হবে।
হাইড্রোজেনকে যখন অক্সিজেনের সঙ্গে পোড়ানো হয় তখনই বিপুল শক্তি উৎপন্ন হয়। আর এতে পার্শ্ব দ্রব্য হিসেবে যা উৎপন্ন হয় তা হলো কেবল পানি।
১৯৭০ সাল থেকে নাসাও রকেট চালানোর ক্ষেত্রে তরল হাইড্রোজেন ব্যবহার করে আসছে। দ্য ইনডিপেন্ডেন্ট। সম্পাদনা: সুমন ইসলাম
জানুয়ারিতে খুলনা-বেনাপোল-কলকাতা রুটে যাত্রীবাহী রেল
নাজমা হক, বেনাপোল (যশোর): আগামী জানুয়ারির প্রথম দিকে খুলনা-বেনাপোল-কলকাতা রুটে যাত্রীবাহী রেল চলাচল শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বেনাপোল রেলস্টেশন ভবনে সংশ্লিষ্ট কাস্টমস, বন্দর ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সাথে জরুরি এক বৈঠকে তিনি একথা বলেন।
এসময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের মহা-মহাব্যবস্থাপক খাইরুল হক, বেনাপোল কাস্টমস হাউজের যুগ্ম কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান, রাজশাহী বিভাগের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মিহির কান্তি গুহ, পাকশি রেলওয়ে ম্যানেজার আফজেল হোসেন, সৈয়দপুর জেলা রেলওয়ে পুলিশের এএসপি তাজিরুল ইসলাম, বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন,ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট চেম্বার কমার্সের সাব কমিটির চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান ও বেনাপোল রেল স্টেশন মাস্টার সাইদুজ্জামান।
বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান বৈঠকে বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম দিকে খুলনা- বেনাপোল-কলকাতা রুটে যাত্রীবাহী রেল চলাচলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ভারতীয় রেল বিভাগ তাদের অংশে রেলওয়ের প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর সংস্কার কাজ শুরু করেছেন। জানুয়ারিতে যাতে এপথে দুই দেশের মধ্যে যাত্রীবাহী রেল চলাচল শুরু করতে পারে এজন্য দ্রুত আমাদের অংশে প্রয়োজনীয় সকল কার্যক্রম সম্পূর্ণ করতে হবে। তিনি বেনাপোলে কি কি অবকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে এর জন্য পরামর্শ চান বৈঠকে উপস্থিত সংশ্লিষ্ট বিভাবের স্ব স্ব কর্মকর্তাদের কাছে।
আপাতত সপ্তাহে এই রুটে যাত্রীবাহী মৈত্রী রেল একবার করে ভারতে যাবে ও ভারত থেকে আবার যাত্রী নিয়ে ফিরবে। পরে গুরুত্বের উপর বিবেচনা করে রেল চলাচলের দিন-ক্ষণ ও স্টেশন সংখ্যা বাড়ানো হবে। খুলনা থেকে যাত্রীরা রেলে চড়ে সরাসরি বেনাপোল পৌছাবে। পরে বেনাপোল রেল স্টেশনে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের বুথে যাত্রীদের পাসপোর্ট ও ব্যাগেজ তল্লাশির আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ হয়ে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে পৌছাবে কলকাতায়। সম্পাদনা: সুমন ইসলাম
নিজেদের জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত আইএস, ৩১ মিনিটের অডিও বার্তায় বাগদাদী
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মসুলে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন ইরাকি বাহিনীর অভিযানের পর প্রথমবারের মতো বার্তা দিয়েছেন আইএস নেতা আব বকর আল-বাগদাদী। বার্তায় তিনি বলেছেন, নিজেদের জয়ের ব্যাপারে তিনি আত্মবিশ্বাসী। সিএনএন
বৃহস্পতিবার রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কে আক্রমণের জন্য আইএস যোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাগদাদী। বৃহস্পতিবার অনলাইনে প্রকাশিত এক অডিও বার্তায় বাগদাদী বলেছেন, ইসলামিক স্টেটের এই প্রচ- লড়াই, পুরো যুদ্ধ ও মহান জিহাদ শুধু আমাদের বিশ্বাস বাড়িয়ে তুলছে। এগুলো আমাদের জয়ের পূর্বলণ।
৩১ মিনিটের ঐ রেকর্ডিংয়ের সত্যতা এখনো যাচাই করা হয়নি। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে বাগদাদী বার্তা দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোটের সিরিয়ায় আইএসকে দুর্বল করতে ব্যর্থ হয়েছে।
এবারের বার্তায় তিনি ‘আল্লাহর শত্রুদের বিরুদ্ধে জিহাদকে’ দুর্বল হতে না দিতে মসুলের নিনেভ প্রদেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান। আইএসের আত্মঘাতী যোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, অবিশ্বাসীদের রাতগুলোকে দিনে পরিণত করুন, তাদের ভূমিকে মরুভূমিতে পরিণত করুন এবং তাদের রক্তে নদী বইয়ে দিন। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ