আওয়ামী লীগের সৈয়দ বংশের ফুল আপনি ভালো থাকুন
অজয় দাশগুপ্ত, সিডনি প্রবাসী, কলামিস্ট ও বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষক
আজ সকালটাই অন্য ধরনের। লন্ডনে থাকা প্রিয় নেতা, আওয়ামী লীগের বিদায়ী সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের সঙ্গে কথা হলো ফোনে। এর আগে কখনো সে সুযোগ মেলেনি। ক্ষমতাবানদের থেকে দূরে থাকার নীতি মানি। মানি, দূরে থাকলে শ্রদ্ধা বজায় থাকার নীতিবাক্য। কিন্তু ইনি বরাবরই নিভৃতচারী। উচ্চকিত নন একেবারে। কথা বলে মনে হচ্ছিল যেন কতদিনের চেনা। মিতভাষী অথচ আন্তরিক। বলতে ভোলেননি সব, না পারলেও দেশে থাকলে কিছু লেখা চোখ এড়ায় না তার। দুদিন পর দেশে যাবেন, আবারও কথা বলার ইচ্ছে জানানোর মতো বিনয়ী নেতাকে ভালোবাসার বিকল্প কোথায়? বিলেত প্রবাসী সুশান্ত না থাকলে এ যোগাযোগ কখনোই হয়ে উঠত না। কৃতজ্ঞতা তাকে। আওয়ামী লীগের সৈয়দ বংশের ফুল আপনি ভালো থাকুন।
সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য চীনই হতে পারে…
মাসকাওয়াত আহসান, সাংবাদিক
মায়ানমারে নিপীড়নের শিকার রোহিঙ্গাদের চীনে আশ্রয় দেওয়া গেলে; তারা একটি ইতিবাচক-সুশৃঙ্খল জীবনের স্বাদ পাবে। দীর্ঘদিনের ঘাত-প্রতিঘাতে রোহিঙ্গাদের মাঝে যে অপরাধ প্রবণতা তৈরি হয়েছে তা বাংলাদেশের অপরাধপ্রবণ সমাজে আরও বৃদ্ধি পায়। তাই রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া মানে এক অন্ধকার থেকে আরেক অন্ধকারের দিকে তাদের ঠেলে দেওয়া। সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য চীনই হতে পারে রোহিঙ্গাদের জন্য শুভ ফলদায়ক গন্তব্য।
বাঙালি মুসলমানের মতো বিপদজনক জিনিস আর নেই
শেখ আদনান ফাহাদ, সহকারী অধ্যাপক, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি
বাঙালি মুসলমানের মতো বিপদজনক জিনিস আর নেই। এরা না চেনে নিজেকে, না চেনে অপরকে। এরা যে কী জানে, আর কী ভাবে নিজেরাও জানে না। এই অনুধাবনটি আমার নতুন করে হলো রোহিঙ্গা মুসলমান ইস্যুতে। রোহিঙ্গা মুসলমানের উপর বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের অব্যাহত হত্যাযজ্ঞ নিয়ে এই বাঙালি মুসলমানের দল কী করবে বুঝে উঠতে পারছে না।
একদল বলছে, রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হোক! আরেকদল বলছে, বাংলাদেশ সীমান্তে চীনের মহাপ্রাচীর নির্মাণ করা হোক। আরেক দল আছে, যারা প্রচারণায় নেমেছে রোহিঙ্গারা নাকি সব সন্ত্রাসী, চোরাকারবারি।